যেভাবে মাছ ভাজলে ভেঙে যাবে না
বাঙালির প্রতিদিনের খাবারে মাছ তো থাকেই। এটি সব খাবারের মধ্যে পুষ্টির অন্যতম উৎস। তাড়াহুড়ো করে
করোনাভাইরাস মহামারীর প্রাণকেন্দ্রগুলোতে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এতে করে হাজার হাজার সংক্রমণ রোধ করা গেছে বলে এক নতুন গবেষণায় উঠে এসেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দ্য প্রসিডিং অব দ্য ন্যাশনাল অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সেস’এ (পিএনএএস) প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে গবেষকরা বলেছেন, করোনা মহামারীর সংক্রমণ রোধে সামাজিক দূরত্ব ও বাসায় থাকার চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ মাস্ক পরা।
সমীক্ষায় জানা গেছে, গত ৬ এপ্রিল উত্তর ইতালি ও ১৭ এপ্রিল নিউইয়র্ক সিটিতে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা হয়। তারপর থেকেই মহামারীর কেন্দ্রস্থল হয়ে ওঠা দু’টি অঞ্চলে সংক্রমণের প্রবণতা নাটকীয়ভাবে কমতে থাকে।
গবেষকরা বলেছেন, ‘শুধু এই সুরক্ষামূলক ব্যবস্থা উল্লেখযোগ্যভাবে সংক্রমণ কমিয়েছিল। ৬ এপ্রিল থেকে ৯ মে পর্যন্ত ইতালিতে ৭৮ হাজার এবং ১৭ এপ্রিল থেকে ৯ মে পর্যন্ত নিউইয়র্ক সিটিতে ৬৬ হাজার।’ নিউইয়র্কে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক হওয়ার পর থেকে দিনে সংক্রমণের হার ৩ শতাংশ নেমেছিল বলে জানান গবেষকরা। দেশের অন্য অংশে বাড়ছিল সংক্রমণ।
মাস্ক পরার নিয়ম কার্যকর হওয়ার আগে থেকে ইতালি ও নিউইয়র্ক সিটিতে সামাজিক দূরত্ব, কোয়ারেন্টিন ও আইসোলেশন এবং হ্যান্ড স্যানিটাইজিংয়ের মতো স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছিল। কিন্তু এগুলো কেবল সরাসরি যোগাযোগের মাধ্যমে ভাইরাস সংক্রমণ হ্রাস করতে সহায়তা করে। অন্যদিকে মুখ ঢেকে রাখা বায়ুবাহিত সংক্রমণ রোধে সহায়তা করে বলে জানান গবেষকরা।
জনসমাগমপূর্ণ এলাকা যেখানে কোলাহল অনেক বেশি সেখানে অন্তত কাপড়ের মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্র।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।