পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর বাসাবো ফ্লাইওভারের নিচে যাত্রীছাউনি থেকে উদ্ধারকৃত লাশের পরিচয় মিলেছে। নিহতের নাম মো. আলমগীর হোসেন (৫৭)। তিনি পুরান ঢাকার নবাবপুরের বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম ব্যবসায়ী। গত বৃহস্পতিবার বিকালে তার লাশ উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়। গতকাল মর্গে গিয়ে লাশ শনাক্ত করেন তার ছোট ভাই আবদুর রহিম। ময়নাতদন্তের পর লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। হত্যার পর দুর্বৃত্তরা লাশ ফেলে রেখে গেছে বলে পুলিশ ধারণা করছে।
নিহতের ছোট ভাই আবদুর রহিম ঢামেকের মর্গের সামনে সাংবাদিকদের জানান, গত রোববার সকালে আমার ভাই হাঁটতে বের হন। এরপর থেকেই তিনি নিখোঁজ ছিলেন। এ ঘটনার পরদিন আমরা মুগদা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করি। এছাড়াও এলাকায় মাইকিং করাসহ পুলিশ তাকে খোঁজার ব্যাপারে সবরকম সহযোগিতাই আমাদের করেছিল। পরে গতকাল ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে এসে ভাইয়ের লাশ খুঁজে পাই। নিহত আলমগীর হোসেন রাজধানীর মুগদা থানার মান্ডার এক নাম্বার গলির ৫৬৯ নাম্বার বাড়িতে স্ত্রী-সন্তানসহ বসবাস করতেন। তিনি দুই ছেলে সন্তানের জনক। আলমগীর চট্টগ্রাম জেলার মৃত আমির হোসেনের ছেলে।
সবুজবাগ থানার এসআই মনোয়ার হোসেন বলেন, গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাতটার দিকে বাসাবো ফ্লাইওভারের কাছে যাত্রী ছাউনির নিচে ওই ভদ্রলোকের লাশ পাওয়া যায়। লাশটি দেখে মনে হচ্ছিল, গত তিন থেকে চারদিন আগেই মারা গেছেন। তার শরীর থেকে দুর্গন্ধ বের হচ্ছিল। মাথায় মনে একটু আঘাতের চিহ্ন ছিল। পঁচন ধরেছিল। তবুও ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন ছাড়া তার মৃত্যুর ব্যাপারে কোন মন্তব্য করা ঠিক নয়। আমরা একটি জিডিমূলে তার লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠাই। বিষয়টি জোর দিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে। তবে ধারণা করা হচ্ছে হত্যার পর লাশ কেউ ফেলে রেখে গেছে। সব বিষয় মাথায় রেখেই আমরা তদন্ত করছি বলে তিনি মন্তব্য করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।