Inqilab Logo

শুক্রবার ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১, ১২ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

আখবারে মোহাম্মদী থেকে দৈনিক ইনকিলাব

খালেদ সাইফুল্লাহ সিদ্দিকী | প্রকাশের সময় : ৪ জুন, ২০২০, ১২:০১ এএম

স্বাধীন বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা থেকে প্রকাশিত প্রথম বাংলা দৈনিক কোনটি তা গবেষণার বিষয় হলেও একজন আলেম প্রতিষ্ঠিত বাংলা দৈনিকের নাম ‘দৈনিক ইনকিলাব’। আর সেই স্বনামধন্য আলেমের নাম হযরত মাওলানা এম এ মান্নান রহ.। দৈনিক ইনকিলাব আত্মপ্রকাশ করে ৪ জুন, ১৯৮৬ সালে। এর ঠিক ১০৯ বছর পূর্বে ১৮৭৭ সালে ৪ জুন কলিকাতা থেকে একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা ‘আখবারে মোহাম্মদী’ প্রকাশ করেছিলেন অপর এক মাওলানা আব্দুল খালেক (মতান্তরে কাজী আব্দুল খালেক)। এটি একযোগে বাংলা ও উর্দূ উভয় ভাষায় প্রকাশিত হতো। পত্রিকার এক পৃষ্ঠায় দুটি কলম থাকতো। একদিকে উর্দু এবং অপরদিকে বাংলা ছাপা হতো। এ পত্রিকার সাথে কারা কারা জড়িত ছিলেন, সে তথ্য জানা যায়নি। পত্রিকাটি ৮৬ সংখ্যা প্রকাশিত হওয়ার পর আর্থিক কারণে বন্ধ হয়ে যায়। বলা হয়ে থাকে যে, পরবর্তীকালে মাওলানা আব্দুল খালেক পত্রিকাটিরও মালিকানা মাওলানা মোহাম্মদ আকরম খাঁকে প্রদান করেন। তিনি পত্রিকাটির নাম ঈষৎ পরিবর্তন করে ‘সাপ্তাহিক মোহাম্মদী’ প্রকাশ করেন ১৯০৩ সালে। বলা হয়, এখান থেকে শুরু হয় আলেম কর্তৃক বাংলা সংবাদপত্র পরিচালনা-প্রকাশনার নতুন যুগ। এ দুটি পত্রিকা অর্থাৎ ইনকিলাব ও আখবারে মোহাম্মদী প্রকাশকালের মধ্যে বিরাট ব্যবধান থাকলেও উভয় পত্রিকা প্রকাশ তারিখ এক ও অভিন্ন, অর্থাৎ ৪ জুন।
দুই পত্রিকার প্রতিষ্ঠা কালের মধ্যে যে বিশাল দূরত্ব তার মাঝে মুসলিম পরিচালিত অসংখ্য পত্র-পত্রিকা প্রকাশিত হয়েছে। যাদের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ বাংলা ভাষা-ভাষী আলেম সমাজ, তাদের বিস্তারিত বিবরণ লিপিবদ্ধ করা গবেষকদেরই দায়িত্ব। এ প্রসঙ্গে আমরা কেবল মাত্র ’৪৭ সালের দেশ বিভাগ পর্যন্ত বাঙ্গালী মুসলমান ও আলেম সমাজ পরিচালিত কয়েকটি পত্র-পত্রিকার নাম উল্লেখ করতে চাই, যাদের মধ্যে বিশিষ্ট কয়েকজনের নাম সংবাদপত্রসেবী হিসেবে অনুপ্রেরণার উৎস মনে করা হয়। বস্তুতঃ তারাই ছিলেন দৈনিক ইনকিলাব প্রকাশের নেপথ্য অনুপ্রেরণাকারী।
উপমহাদেশে আল্লামা জামাল উদ্দীন আফগানীর ন্যায় ইসলামের বিপ্লবী চিন্তাধারার আলেমের নাম অনেকেরই জানা আছে। কলিকাতাভিত্তিক সংবাদপত্রের কথা স্মরণ করলে মাওলানা আল্লামা আফগানীর নাম প্রথমেই উল্লেখ করতে হয়। তাঁর বিপ্লবী চিন্তাধারায় এদেশের বহু বাঙ্গালী মুসলমানও দারুণভাবে প্রভাবিত হয়েছিলেন। জানা যায়, আল্লামা আফগানী কিছুকাল কলিকাতায় অবস্থান করেছিলেন। এ সময় তিনি কলিকাতায় ফারসি ভাষায় সাপ্তাহিক ‘হাবলুল মতীন’ ও ‘উরওয়াতুল উস্তা’ ছাড়াও একটি ইংরেজি পত্রিকা প্রকাশ করেন। এসময় বাঙ্গালী আলেমদের অনেকেই তাঁর সংস্পর্শে আসেন। তাদের মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখ্যযোগ্য পন্ডিত রিয়াজুদ্দীন মাশহাদী ও তাঁর সহকর্মীবৃন্দ। অর্থাৎ সুধাকর নামে খ্যাত এই দলের অনেকেই আল্লামা আফগানীর সান্নিধ্যে আসেন। এ দলের বাকিরা হচ্ছেন মুনসী শেখ আব্দুর রহীম, মুনসী মোহাম্মদ রিয়াজুদ্দীন আহমদ ও মৌলভী মেরাজ উদ্দীন আহমদ। এরা সবাই মিলে ‘সুধাকর’ নামক একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশ করেন। এ পত্রিকার প্রথম সংখ্যা প্রকাশিত হয়েছিল ১২৯৬ বঙ্গাব্দে (১৮৮৯ সালের আশি^ন মাসে)। পত্রিকাটি নানা বিপর্যয়ের ভেতর দিয়ে বেশ কিছুদিন চলছিল। এ পত্রিকার মাধ্যমে বাংলা ভাষায় মুসলমানরা তাদের ধর্মের মহিমা, তত্ত্ব, তথ্য, জাতীয় ঐতিহ্য ও গৌরব সম্বন্ধে কিছুটা সচেতন হয়েছিল। সেকালে বঙ্কিম প্রমুখ মুসলিমবিদ্বেষী লেখক মুসলমানদের বিরুদ্ধে যেসব লেখা লিখতেন, সুধাকরে তার প্রতিবাদ করা হতো। সুধাকর দল তখন আল্লামা আফগানীর আদর্শে বিশেষভাবে অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন। এতদ্ব্যতীত মাওলানা মোহাম্মদ আকরম খাঁ, মাওলানা মুনিরুজ্জামান ইসলামাবাদী প্রমুখ আল্লামা আফগানীর চিন্তাধারায় প্রভাবিত হন।
মাওলানা আব্দুল খালেকের সুবাদে সাংবাদিকতার জগতে মাওলানা মোহাম্মদ আকরম খাঁ পদার্পণ করেন, সেকথা আগেই বলা হয়েছে। তাঁর প্রথম পত্রিকা (সাপ্তাহিক) মোহাম্মদী প্রকাশিত হয় ১৯০৩ সালে। ঐ শতাব্দীর গোড়ার দিকে বাঙ্গালী মুসলমান পরিচালিত আরো কতিপয় বাংলা পত্র-পত্রিকার সন্ধান পাওয়া যায়। যেমন: প্রথম প্রকাশিত দৈনিক সংবাদপত্র ‘হাবলুল মতীন’ ১৯০৯ সালে প্রকাশিত হয় আব্দুল গফুর সিদ্দিকীর সম্পাদনায়। (মাওলানা ইসলামাবাদী সম্ভবত এই পত্রিকায় কাজ করেন)। দ্বিতীয় বাংলা দৈনিকের নাম ‘নবযুগ’ ১৯১৯ সালে প্রকাশিত, এর সম্পাদক ছিলেন মুজাফফর আহমদ, নজরুল ইসলাম ও ফজলুল হক সেলবর্ষী। এরপর ১৯২১ সালে বের হয় মাওলানা মোহাম্মদ আকরম খাঁ সম্পাদিত দৈনিক সেবক। এ সময়ে আরো যে সব দৈনিক পত্রিকা বের হয় সেগুলোর মধ্যে দৈনিক মোহাম্মদী, দৈনিক সুলতান, দৈনিক তরক্কি, দৈনিক নবযুগ, দৈনিক ইত্তেহাদ এবং দৈনিক কৃষক-এর নাম পাওয়া যায়। কিন্তু এ গুলোর কোনটাই দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। ১৯৩৬ সালে প্রকাশিত দৈনিক আজাদই কেবল দীর্ঘস্থায়ী হয়েছিল।
সুধাকর, মিহির প্রভৃতি পত্রিকা প্রকাশের নেপথ্যে আল্লামা আফগানীর প্রভাব-প্রেরণা ছাড়াও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কাজ করেছিল এবং তা ছিল একজন বিখ্যাত পীর-বুজর্গের সক্রিয় পৃষ্ঠপোষকতা। এ সাধক বুজর্গ ছিলেন ফুরফুরা শরীফের পীর হজরত মাওলানা আবু বকর সিদ্দিকী (রহ.)। তিনি মুসলমানদের নানা কল্যাণের জন্য বহু প্রতিষ্ঠান, মসজিদ, সমিতি কায়েম করেন। মোসলেম হিতৈষী, ইসলাম দর্পণ, হানাফী শরীয়ত, সুন্নত আল জামাত, হেদায়েত ও মোসলেম প্রভৃতি সাপ্তাহিক ও মাসিকগুলো তার কাছ থেকে প্রচুর আর্থিক সাহায্য নিয়ে পরিচালিত হতো। এসব পত্র-পত্রিকা সম্পাদন করার জন্য তার কতিপয় খলিফাকে দায়িত্ব দেওয়া হতো। তার অসংখ্য খলিফার মধ্যে মাওলানা রুহুল আমীন (২৪ পরগণা, ভারত) এবং বাংলাদেশের মাওলানা মুয়েজউদ্দীন হামিদী এবং মাওলানা শাহ মোহাম্মদ ইয়াছীন (ইনকিলাবের প্রতিষ্ঠাতা মরহুম মাওলানা এম এ মান্নান রহ. এর পিতা) প্রমুখের নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। মাওলানা রুহুল আমীন ব্যতীত আর যারা সেসময় পত্র-পত্রিকার পরিচালনা ও সম্পাদনার দায়িত্ব পালন করেন তাদের মধ্যে রয়েছেন মাওলানা আহমদ আলী (নবযুগ) , মাওলানা আহমদ আলী এনায়েতপুরী (শরীয়ত ইসলাম), মাওলানা ইসলামাবাদী (সাপ্তাহিক সুলতান, দৈনিক হাবলুল মতীন, দৈনিক আমীর, মাসিক আল ইসলাম প্রভৃতি) মাওলানা মোস্তাফিজুর রহমান, দৈনিক আজাদ ও মাসিক মোহাম্মদী পত্রিকা দ্বয়ের নিয়মিত লেখক।
ইংরেজ (পরাধীন) শাসন আমলে বাংলা ভাষায় মুসলিম সাংবাদিকতা ছিল কলিকাতাকেন্দ্রিক রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক সম্পূর্ণ ভিন্ন প্রেক্ষাপটে। বর্ণিত পত্র-পত্রিকাগুলোর মধ্যে অধিকাংশই ছিল সাপ্তাহিক এবং ক্ষণস্থায়ী। কলিকাতায় প্রকাশিত মাসিক মোহাম্মদী ও ১৯৩৬ সালে প্রকাশিত দৈনিক আজাদ ১৯৪৭ সালের ভারত বিভাগের পর ঢাকায় স্থানান্তরিত হয়ে আসে এবং অধুনা লুপ্ত। কিন্তু স্বাধীন বাংলাদেশ আমলে রাজধানী ঢাকা থেকে ইসলামের আদর্শ, শিক্ষা ও ইতিহাস-ঐতিহ্য, সংস্কৃতির প্রচার মাধ্যম হিসেবে ইনকিলাবের প্রতিষ্ঠা এক ঐতিহাসিক ও অনন্যসাধারণ ঘটনা।
গোড়াতেই আমরা ১৮৭৭ সালের জুন মাসে মাওলানা আব্দুল খালেক পরিচালিত সাপ্তাহিক ‘আখবারে মোহাম্মদী’র কথা উল্লেখ করেছি। এখন থেকে প্রায় দেড়শ’ বছর পূর্বে প্রকাশিত কলিকাতাভিত্তিক সেই সাপ্তাহিক ও আজকের ঢাকাভিত্তিক ইনকিলাবের মধ্যে তেমন উল্লেখযোগ্য মিল বা সংযোগ পাওয়া না গেলেও পরবর্তী সময়কালে তারই প্রতিধ্বনির সন্ধান পাওয়া যায় বর্ণিত পত্র-পত্রিকাগুলোর আত্মপ্রকাশে। অর্থাৎ পরাধীন যুগে কলিকাতা থেকে মাওলানা আব্দুল খালেক একটি সাপ্তাহিক প্রকাশ করে বাঙ্গালী আলেম সমাজকে সাংবাদিকতার যে পথ দেখিয়ে ছিলেন, তার ১০৯ বছর পর স্বাধীন বাংলাদেশের আরেক জন আলেম হযরত মাওলানা এম এ মান্নান রহ. ঢাকা থেকে একটি অত্যাধুনিক বাংলা দৈনিক প্রকাশ করে দেখিয়ে দিয়েছেন যে, আলেম সমাজই বাংলায় মুসলিম সাংবাদিকতার উদ্গাতা।
উল্লেখিত প্রেক্ষাপটের আলোকে দৈনিক ইনকিলাবের আত্মপ্রকাশ ছিল উল্কার মতো। ইসলামী ভাবধারা, চিন্তা-চেতনা এবং ধ্যান-ধারণা ও ইসলামী আদর্শ শিক্ষার বাস্তবায়ন ও লালন-পালনের অঙ্গীকার নিয়ে স্বাধীন দেশে ইনকিলাবের যাত্রা ছিল বিস্ময়কর ঘটনা। ন্যায়ের প্রতিষ্ঠা এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে সংগ্রামের প্রতিশ্রুতি থেকে ইনকিলাব কখনো বিস্মৃতি হয়নি। অসত্যের সাথে সে কখনো আপোস করেনি। ঘরে-বাইরে ইসলামের বিরুদ্ধে বহুমুখী ষড়যন্ত্র-চক্রান্তকে বানচাল করার জন্য ইনকিলাব তার ক্ষুরধার কলম চালিয়েছে, চালিয়ে যাচ্ছে। এজন্য তাকে বিভিন্ন সময় প্রতিক‚ল পরিস্থিতিরও মোকাবেলা করতে হয়েছে। তারপরও ইসলাম বিরোধী নানা তৎপরতা এবং দেশের অভ্যন্তরে বহুমুখী পাপাচারের বিরুদ্ধে তার সোচ্চার কণ্ঠস্বর বিরামহীনভাবে অব্যাহত রয়েছে।
বিগত তিন দশকেরও অধিককাল ধরে ইনকিলাব স্বাধীন দেশের নিরাপত্তা, সার্বভৌমত্ব রক্ষা, দেশ ও জনগণের স্বার্থে আত্মনিয়োগ করে চলেছে এবং এগুলোকে ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে উপস্থাপন করে আসছে। প্রাকৃতিক নানা দুর্যোগে একদিকে ইনকিলাব দুর্গত মানবতার সাহায্যে সাধ্যমত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে, অপরদিকে সেজন্য মানুষকে উৎসাহ- অনুপ্রেরণা যুগিয়ে যাচ্ছে। সন্ত্রাস এবং মাদকতার বিরুদ্ধে ইনকিলাব নিজস্বভাবে নিরলস প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে, তেমনি সরকারি ইতিবাচক কর্মতৎপরতা ও পদক্ষেপগুলোকে সমর্থনের পাশাপাশি ব্যাপকভাবে প্রচারও করে যাচ্ছে। আন্তর্জাতিক, জাতীয় আঞ্চলিক এবং সামাজিক পর্যায়ে যেখানে যেখানে অনিয়ম, দুর্নীতি, অন্যায় প্রভৃতি অপকর্ম পরিলক্ষিত হয় তা নির্ভীকভাবে তুলে ধরছে। ইনকিলাব ইসলামের দর্পণ হিসেবে যে ভূমিকা রেখে চলছে, তা সংবাদপত্র জগতে অনন্য, বিরল। ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ সকল দিকসহ মানব জীবনের সকল দিক ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে তুলে ধরছে। নিয়মিত ইনকিলাব পাঠ করলে একজন সাধারণ লোক ইসলাম সর্ম্পকে অনেক কিছুই অবগত হতে পারবে।



 

Show all comments
  • তোফাজ্জল হোসেন ৪ জুন, ২০২০, ১:০৮ এএম says : 0
    প্রিয় পত্রিকা ইনকিলাবের জণ্য শুভকামনা রইল।
    Total Reply(0) Reply
  • কাজী হাফিজ ৪ জুন, ২০২০, ১:০৮ এএম says : 0
    আলহামদুলিল্লাহ। ইসলামি তাহজিব তামাদ্দুন রক্ষার মুখপত্র দেশের শীর্ষস্থানীয় দৈনিক ইনকিলাবের জন্য রইল শুভ কামনা।
    Total Reply(0) Reply
  • তাসফিয়া আসিফা ৪ জুন, ২০২০, ১:০৮ এএম says : 0
    ইনকিলাবকে আন্তরিক অভিনন্দন " এগিয়ে যাউ ইনকিলাব
    Total Reply(0) Reply
  • মোহাম্মদ মোশাররফ ৪ জুন, ২০২০, ১:০৯ এএম says : 0
    ইনকিলাব বরাবরই বাংলাদেশের অসীম সম্ভাবনার কথা বলে আসছে এবং এ ব্যাপারে দেশের মানুষকে উৎসাহিত ও অনুপ্রাণিত করে আসছে। আল্লাহর কাছে দোয়া করছি।
    Total Reply(0) Reply
  • জাহিদ খান ৪ জুন, ২০২০, ১:০৯ এএম says : 0
    দোয়া করি দৈনিক ইনকিলাব কিয়ামত পর্যন্ত দেশ ও ইসলামের খেদমতে নিয়োজিত থাকুক।
    Total Reply(0) Reply
  • তরুন সাকা চৌধুরী ৪ জুন, ২০২০, ১:১০ এএম says : 0
    বীরদর্পে এগিয়ে যাক প্রাণের প্রিয় পত্রিকা দৈনিক ইনকিলাব।
    Total Reply(0) Reply
  • আজিজ ৪ জুন, ২০২০, ৬:০৬ পিএম says : 0
    গবেষণাধর্মী একটি লেখা। খালেদ সাইফুল্লাহ সিদ্দিকী সাহেবকে অসংখ্য ধন্যবাদ
    Total Reply(0) Reply
  • আসলাম ৪ জুন, ২০২০, ৬:০৭ পিএম says : 0
    বিগত তিন দশকেরও অধিককাল ধরে ইনকিলাব স্বাধীন দেশের নিরাপত্তা, সার্বভৌমত্ব রক্ষা, দেশ ও জনগণের স্বার্থে আত্মনিয়োগ করে চলেছে এবং এগুলোকে ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে উপস্থাপন করে আসছে। প্রাকৃতিক নানা দুর্যোগে একদিকে ইনকিলাব দুর্গত মানবতার সাহায্যে সাধ্যমত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে, অপরদিকে সেজন্য মানুষকে উৎসাহ- অনুপ্রেরণা যুগিয়ে যাচ্ছে।
    Total Reply(0) Reply
  • কামরুজ্জামান ৪ জুন, ২০২০, ৬:০৭ পিএম says : 0
    দৈনিক ইনকিলাবে উত্তরোত্তর সফলতা কামনা করছি
    Total Reply(0) Reply
  • তানবীর ৪ জুন, ২০২০, ৬:০৮ পিএম says : 0
    দৈনিক ইনকিলাব ইসলাম বিরোধী নানা তৎপরতা এবং দেশের অভ্যন্তরে বহুমুখী পাপাচারের বিরুদ্ধে তার সোচ্চার কণ্ঠস্বর বিরামহীনভাবে অব্যাহত রয়েছে।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: দৈনিক-ইনকিলাব
আরও পড়ুন