Inqilab Logo

বুধবার, ১২ জুন ২০২৪, ২৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, ০৫ যিলহজ ১৪৪৫ হিজরী

গৃহহীনের সংখ্যা বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে : শুধু ক্যালিফোর্নিয়া ও সানফ্রান্সিসকোতে ১৮ হাজার

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ২৭ মে, ২০২০, ৪:৪১ পিএম

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গৃহহীনের সংখ্যা নদিন দিন বাড়ছে আর তাদের জন্য নেওয়া হচ্ছে বিশেষ প্রকল্প। ক্যালিফোর্নিয়ায় ভাসমান মানুষদের জন্য নির্দিষ্ট ক্যাম্পের ব্যবস্থা করেছে প্রশাসন। থাকছে খাবার ও বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের পাশাপাশি স্বাস্থ্যসম্মত স্যানিটেশনের সুবিধা । ।-ফরেন পলিসি, হাফিংটন পোস্ট
এতে স্বাস্থ্যঝুঁকি অনেকটা কমবে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। হাফিংটন পোস্ট জানায়, সান ফ্রান্সিসকোর এই রাস্তায় বেষ্টনী দিয়ে নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে ক্যাম্পের জায়গা। প্রায় ৮০টি তাবুর ব্যবস্থা হয়েছে সেখানে। নিয়মমতো সরবরাহ করা হচ্ছে খাবার ও বিশুদ্ধ পানি। পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখার ব্যবস্থাও আছে ক্যাম্পের মধ্যে।

সান ফ্রান্সিসকোর সুপারভাইজার রাফায়েল ম্যান্ডেলমান বলেন , এখানে সেখানে তাবু গেড়ে কিংবা এমনিই চাদর বিছিয়ে থাকতেন তারা। এর চেয়ে নির্ধারিত স্থানে কিছুটা নিয়ন্ত্রণে রাখা গেলে স্বাস্থ্যঝুঁকি অনেক কমে যায় । স্বাভাবিক সময়ে শহরের বিভি ন্ন রাস্তায় তাবু গেড়ে বাস করতেন গৃহহীন এসব মানুষ। ছিলো পুলিশের আতঙ্ক। এখন নির্দিষ্ট ক্যাম্পে স্বাস্থ্যঝুঁকি কিছুটা কমছে বলে মনে করছেন মানবাধিকারকর্মীরা । মানবাধিকার কর্মী কেলি কাটলার বলেন , প্রায়ই ভাসমানদের তাবু কেড়ে নিয়ে উচ্ছেদ করে পুলিশ। এতে যেখানে সেখানে আশ্রয় নিতেন তারা। এখন নির্দিষ্ট স্থানে অন্তত পরিচ্ছন্নতার সুযোগ পাচ্ছেন। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে পারছেন ।

ক্যালিফোর্নিয়া ও সানফ্রান্সিসকো তে গৃহহীন মানুষের সংখ্যা এখন প্রায় ১৮ হাজার। এর আগে অ্যারিজোনা , ওরিগনসহ আরও কয়েকটি অঙ্গরাজ্যেও ভাসমানদের জন্য নিরাপদ আশ্রয় প্রকল্প চালু হয়েছে ।



 

Show all comments
  • Mohammad Sirajullah, M.D. ২৭ মে, ২০২০, ৮:৫৯ পিএম says : 0
    Most of these homeless people suffer from mental problem. Thery do not want to stay in shele sherlters shelters. They will leave these shelters at the easrfliest opportunity. Even in a below zero temperature area in o degree temperature, they did not stay in there shelters for more than a week.
    Total Reply(0) Reply
  • elu mia ২৮ মে, ২০২০, ৪:৫১ পিএম says : 0
    আমেরিকার ওচিত দামি দামি অস্ত্র না বানিয়ে দেশের মানুষের সেবা করা।বেটাদের নিজেদের মানুষের ঘরের বেবস্থা নেই আবার অন্য দেশে যায় যুদ্ধ করতে।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: যুক্তরাষ্ট্র


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ