নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
ইতালিয়ান সিরি আর ২০১৯-২০ মৌসুম শেষ হওয়ার পর এসি মিলানের সঙ্গে চুক্তি নবায়ন করবেন না জ্লাতান ইব্রাহিমোভিচ। সুইডেনের তারকা স্ট্রাইকার পাড়ি জমাবেন নতুন কোনো ঠিকানায়। এমন দাবি করেছেন তার সাবেক গুরু সিনিসা মিহাইলোভিচ।
পেশাদার ক্যারিয়ারে ইব্রাহিমোভিচ এক কথায় যাযাবর। নিজে দেশ সুইডেনে তো বটেই; এখন পর্যন্ত নেদারল্যান্ডস, ইতালি, স্পেন, ফ্রান্স, ইংল্যান্ড ও যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন দলের হয়ে খেলেছেন তিনি। ৩৮ বছর বয়সী ফরোয়ার্ড সবমিলিয়ে ক্লাব পাল্টেছেন নয়বার!
যুক্তরাষ্ট্রের মেজর লিগ সকারের দল এলএ গ্যালাক্সির সঙ্গে চুক্তি শেষ হয়ে যাওয়ার পর স্বল্প মেয়াদে মিলানে যোগ দিয়েছেন ইব্রা। ম‚লত ছয় মাসের জন্য। আগামী জুনেই শেষ হয়ে যাওয়ার কথা চুক্তি। কিন্তু করোনাভাইরাসের কারণে ইউরোপের অন্যান্য লিগগুলোর মতো সিরি আতেও স্থগিতাদেশ থাকায় আরও কিছুদিন সেখানে থাকবেন তিনি। কারণ জুনের মাঝামাঝি সময় থেকে ফের আসর চালু করতে চায় লিগ কর্তৃপক্ষ। তবে চুক্তির শর্ত অনুসারে, দুই পক্ষ সমঝোতায় এলে আরও এক মৌসুম মিলানের হয়ে খেলতে পারবেন ইব্রাহিমোভিচ। কিন্তু দীর্ঘদেহী এই সুইডিশ ফুটবলার মৌসুম শেষে আর সেখানে থাকতে চাচ্ছেন না। তিনি নিজেই না-কি এমন নিশ্চয়তা দিয়েছেন মিহাইলোভিচকে।
বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ারে এসি মিলানের শহর প্রতিদ্ব›দ্বী ইন্টার মিলানের হয়ে খেলার অভিজ্ঞতাও আছে ইব্রাহিমোভিচের। কাটিয়েছিলেন তিনটি মৌসুম। তখন মিহাইলোভিচের অধীনে খেলেছিলেন তিনি। বর্তমানে সিরি আর আরেক ক্লাব বোলোনিয়ার কোচের দায়িত্বে থাকা এই সার্বিয়ান বলেছেন, ‘কিছুদিন আগে সে আমাকে ফোন করেছিল। আগামী গ্রীষ্মে সে কী সিদ্ধান্ত নেয় তা এখন দেখার পালা আমাদের। সে মিলানে থাকছে না এটা নিশ্চিত। এখন সে আমাদের ক্লাবে যোগ দেবে না-কি সুইডেনে ফিরে যাবে তা দেখার অপেক্ষায় থাকতে হবে।’ ইব্রাহিমোভিচের নতুন ঠিকানা বোলোনিয়া হলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। এলএ গ্যালাক্সি ছাড়ার পর তার নতুন ঠিকানা হিসেবে মিলানের পাশাপাশি আরও কয়েকটি ক্লাবের নাম উচ্চারিত হয়েছিল। সেগুলোর মধ্যে ছিল মিহাইলোভিচের দলও।
উল্লেখ্য, বর্তমানে দ্বিতীয় দফায় মিলানে খেলছেন ইব্রাহিমোভিচ। এর আগে ২০১০ থেকে ২০১২ মৌসুম পর্যন্ত সেখানে ছিলেন তিনি। ২০১০-১২ মৌসুমে ছিলেন ধারে, ২০১১-১২ মৌসুমে ছিলেন পাকাপাকিভাবে। সেসময় সকল প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৮৫ ম্যাচে ৫৬ গোল করেছিলেন তিনি। প্রথম মৌসুমে জিতেছিলেন সিরি আ ও ইতালিয়ান সুপার কাপের শিরোপা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।