নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
ক্যান্সারের সঙ্গে দীর্ঘ লড়াইয়ে হার মানলেন গ্রায়েম ওয়াটসন। ৭৫ বছর বয়সে গত শুক্রবার পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করেন অস্ট্রেলিয়ার সাবেক এই অলরাউন্ডার। দেশের হয়ে পাঁচটি টেস্ট ও দুটি ওয়ানডে খেলেছেন ওয়াটসন। ১৯৬৭ থেকে ১৯৭২ সালের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে টেস্টে এক হাফ সেঞ্চুরিতে ৯৭ ও ওয়ানডেতে কেবল ১১ রান করেছেন তিনি। মিডিয়াম পেসে লাল বলের ক্রিকেটে নিয়েছেন ৬ উইকেট, সাদা বলে ২টি।
১৯৬৬-৬৭ মৌসুমে রোডেশিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকার সফরের দলে ডাক পান এই অলরাউন্ডার। তবে চোট ছিল তার ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বড় বাধা। সবচেয়ে ভয়ংকর অভিজ্ঞতা হয়েছিল ১৯৭১-৭২ মৌসুমে। রেস্ট অব দা ওয়ার্ল্ড সিরিজের ম্যাচে টনি গ্রেইগের এক বিমার এসে আঘাত হানে তার নাকে, মরতেই বসেছিলেন ওয়াটসন! চিকিৎসকরা পরামর্শ দিয়েছিল খেলা ছেড়ে দিতে। কিন্তু ছয় সপ্তাহ পরই মাঠে ফেরেন তিনি। ১৯৭২ সালের ইংল্যান্ড সফরে খেলেন ক্যারিয়ারের শেষ দুই টেস্ট।
বর্ণিল ঘরোয়া ক্রিকেট ক্যারিয়ারে অস্ট্রেলিয়ার প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে তিনটি ভিন্ন রাজ্যদলের হয়ে খেলেছেন শেফিল্ড শিল্ডে। ভিক্টোরিয়া, ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া ও নিউ সাউথ ওয়েলসের হয়ে মোট ১০৭টি প্রথম শ্রেণির ম্যাচ খেলেছেন ওয়াটসন। ৭ সেঞ্চুরি ও ২৫ হাফ সেঞ্চুরিতে রান করেছেন ৪ হাজার ৬৭৪ রান, ২৫.৩১ গড়ে নিয়েছেন ১৮৬ উইকেট। ১৯৭১-৭২ মৌসুমে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ায় যোগ দিয়ে দলটিকে ১৯৭১-৭২, ১৯৭২-৭৩ ও ১৯৭৪-৭৫ মৌসুমের শেফিল্ড-শিল্ড শিরোপা জেতাতে গুরুত্বপ‚র্ণ ভ‚মিকা রাখেন ওয়াটসন। তার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন অস্ট্রেলিয়ার সাবেক অধিনায়ক ও খেলোয়াড়ী জীবনে তার রুমমেট ইয়ান চ্যাপেল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।