পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বগুড়া সদরের বড় কুমিড়া হিন্দুপাড়া সংলগ্ন কবরস্থানের পাশ থেকে সিএনজি চালক আজগর আলী পিয়ালের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার ঘটনার পর হত্যার রহস্য উদঘাটন হয়েছে। জেলা পুলিশ বিভাগ তিনদিনের মধ্যে হত্যা রহস্য উদঘাটনসহ হত্যা ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে তিন জনকে গ্রেফতারও করেছে।
গ্রেফতাররা হলো, বগুড়া সদর উপজেলার ছোট কুমিড়া এলাকার দুলু খানের পুত্র মো. রাশেদ (৪০) ও একই এলাকার মৃত জমির শেখের পুত্র মো. হান্নান (৩২) এবং দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট থানার নয়াপাড়া গ্রামের আলমগীর হোসেনের পুত্র নূরন্নবী ওরফে মুন্না (২৫)।
হত্যার ঘটনায় অংশ নেয়া দুইজনই পুলিশের কাছে স্বীকার করেছে যে সিএনজি ছিনিয়ে নিতেই পিয়ালকে হত্যা করে এবং সিএনজিটি পরে একজনের মাধ্যমে দিনাজপুর জেলার ঘোড়াঘাট থানায় বিক্রি করে দেয়।
বগুড়া সদর থানা পুলিশ সুত্রে জানা যায়, ঘটনার দিনে ২১ মার্চ রাতে বগুড়া শহরের চারমাথা থেকে সিএনজিটি নিয়ে গ্রেফতার দুইজন বড় কুমিড়া হিন্দুপাড়ায় নিয়ে যায়। সেখানে বসে নেশা করার সময় পিয়ালের মাথায় ইট দিয়ে আঘাত করে হত্যা করে লাশ ফেলে রেখে যায়। হত্যার পর সিএনজিটি ঘোড়াঘাট থানায় নিয়ে গিয়ে নূরন্নবী ওরফে মুন্নার কাছে সিএনজিটি বিক্রি করে। এরপর ২৮ মার্চ বিকালে লাশটি উদ্ধার হলে মামলার বাদী নিহতের পিতা মহিদুল ইসলাম খোকা মামলা দায়ের করেন। মামলার বাদিসহ পরিবারের সকলেই অর্ধগলিত লাশটির পরনের কাপড় ও দেহের গড়ন দেখে পিয়ালের লাশ বলে সনাক্ত করে।
বগুড়া সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) রেজাউল করিম রেজা জানান, ৩১ মার্চ বিকেলে গ্রেফতারকৃত দু’জনেই বিজ্ঞ আদালতে হত্যা কান্ডের স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি প্রদান করেছে। এছাড়া আদালতে তাদের রিমান্ড চাওয়া হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।