পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর রমনা এলাকায় সরকারি বাসার দরজা ভেঙে শ্রম ও কর্মস্থান মন্ত্রণালয়ের এক উপ-সচিবের গলিত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গত বুধবার গভীর রাতে বেইলি রোডের ‘বেলি স্কয়ার’ ভবনের তিন তলার একটি ফ্ল্যাট থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
নিহত মো. আব্দুল কাদের ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার বাসিন্দা। চার ভাই ও তিন বোনের মধ্যে তিনি সবার বড়। পারিবারিক জীবনে তিনি অবিবাহিত ছিলেন।
পুলিশ জানায়, আব্দুল কাদের শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব ছিলেন। তিনি বেইলি রোডে সরকারি কোয়ার্টারে একাই থাকতেন। অসুস্থতাজনিত কারণে গত সাত থেকে আটদিন ধরে অফিসে যাননি তিনি। পরে অফিসের লোকজন যোগাযোগ করলে তাকে না পেয়ে বিষয়টি পুলিশকে অবহিত করা হয়। এক পর্যায়ে পুলিশ আব্দুর কাদেরে বাসায় গিয়ে রুমের দরজা ভেতর থেকে আটকানো ছিল। পরে পুলিশের অপরাধ ও তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ক্রাইমসিন ইউনিটকে সাথে নিয়ে রুমের দরজা ভেঙে তার লাশ উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। গতকাল ময়নাতদন্ত শেষে তার লাশ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
রমনা থানার ওসি মনিরুল ইসলাম জানান, তিনি ওই ফ্ল্যাটে একাই থাকতেন। অসুস্থতাজনিত কারণে কয়েকদিন আগেই তার মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কারণ তার লাশ পচে দুর্গন্ধ বেরোচ্ছিল। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
গতকাল বিকেলে নিহত আব্দুল কাদেরের ছোট ভাই আব্দুস সাত্তার বলেন, বিয়ে না করাতে তিনি সরকারি বাসায় একাই থাকতেন। মাঝে মাঝে বাড়িও যেতেন। গত কয়েক দিন থেকে তিনি অসুস্থ্য ছিলেন বলে আমরা শুনেছি। তবে এ সময় আমাদের সাথে তিনি যোগাযোগ করেননি। পরে তার মৃত্যুর খবর পেয়ে আমরা ঢামেকে এসেছি।
চিকিৎসকদের বরাত দিয়ে তিনি বলেন, ময়নাতদন্ত শেষে চিকিৎসকরা বলছেন, এটা স্বাভাবিক মৃত্যু। কেউ তাকে হত্যা করেনি। তাই আমরা মামলা করেনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।