পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
এবার মশক নিধন কর্মীদের পর্যবেক্ষণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি)। এ জন্য গঠন করা হয়েছে মনিটরিং সেল। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর উত্তরায় বাংলাদেশ ক্লাবে এডিস মশা ও মশককর্মীদের বিভিন্ন কার্যক্রম বিষয়ে উত্তরার বিভিন্ন সেক্টর কল্যাণ সমিতির নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন ডিএনসিসির মেয়র মোহাম্মদ আতিকুল ইসলাম।
মতবিনিময়কালে মশক নিধন কর্মীদের কাজের তদারকি ও পর্যবেক্ষণে মনিটরিং সেল গঠনের ঘোষণা দেন মেয়র। তিনি নিজেও মশককর্মীদের কাজ তদারকি করবেন বলে জানান। এসময় সেখানে সংস্থাটির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোমিনুর রহমান মামুনসহ ডিএসসিসির ঊর্ধ্বতনরা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে মশককর্মীদের কাজের তদারকির বিভিন্ন নির্দেশনা দিয়ে বিভিন্ন সেক্টর কল্যাণ সমিতির নেতাদের উদ্দেশ্যে আতিকুল ইসলাম বলেন, মিলকি হোয়াইট, ওষুধটাই ঠিক আছে সকালের জন্য। সেই ওষুধ দেখবেন। দেখার পরে স্কচ টেপ দিয়ে নাম রাখবেন। নাম রেখে মুখটাও (ওষুধ ছিটানো মেশিনের) সিল করে দেবেন। আপনারা নমুনায় স্বাক্ষর করে দেবেন। স্বাক্ষর করে আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা (আনিক-১) জুলকার নাইন এবং সাজিয়া (ডিএনসিসির আরেক কর্মকর্তা) এদের কাছে দেবেন।
আপনারা যখন এই ওষুধগুলোর টেস্ট দেওয়া শুরু করবেন তখন আমরা সবাই কিন্তু সোজা হয়ে যাবো। আমাদের চেক অ্যান্ড ব্যালেন্স নেই। আমাদের মনিটরিং নেই। আপনারা একটু মনিটরিং করেন। আমাদের সহযোগিতা করেন। আমরা চাই এই উত্তরা নামে মডেলের সাথে আমিও যেন মডেল হই।
বিভিন্ন সময় মশককর্মীদের কাজের স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। নাগরিকদের মধ্যে মশককর্মীদের ওষুধ প্রয়োগের কার্যকারিতা নিয়েও আছে ক্ষোভ। এমনই প্রেক্ষাপটে গতবছরই মশককর্মীদের মনিটরিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ডিএনসিসি। তারই পরিপ্রেক্ষিতে ডিএনসিসি এলাকার আওতাধীন উত্তরায় এই মনিটরিং সেল গঠন করা হলো।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।