এডিট করা যাবে পাঠানো মেসেজ! অতি প্রয়োজনীয় ফিচার আনছে হোয়াটসঅ্যাপ
অ্যাপেল কিংবা টেলিগ্রামের মতো অ্যাপগুলিতে মেসেজ পাঠিয়ে দেয়ার পরও তাতে কোনও ভুল থাকলে এডিট করা
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউএইচও) বিজ্ঞাপন প্রচারে কোনো টাকা নিচ্ছে না ফেসবুক। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমটি জানিয়েছে, করোনাভাইরাস নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়ানো বন্ধ করতে এমন উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
ফেসবুকের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী মার্ক জাকারবার্গ মঙ্গলবার এক পোস্টে এমনটাই জানান। তিনি লিখেছেন, আপনি ফেসবুকে করোনাভাইরাস সম্পর্কিত কোনো বিষয় সার্চ করলে একটি পপ-আপ দেখতে পাবেন। এটি আপনাকে ডব্লিউএইচও বা আপনার স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের দেয়া নতুন তথ্যে নিয়ে যাবে। তিনি উল্লেখ করেন, করোনাভাইরাস সম্পর্কে ডব্লিউএইচওর কর্মসূচিতে অন্যান্য মাধ্যমের পাশাপাশি সহযোগিতা হিসেবে যত বিজ্ঞাপন প্রচারের প্রয়োজন, তা ফেসবুকের পক্ষ থেকে দেয়া হবে।
করোনাভাইরাস সম্পর্কে ভুল তথ্য ঠেকাতে বিশ্বজুড়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কর্তৃক রিপোর্ট করা মিথ্যা দাবি ও ষড়যন্ত্রমূলক পোস্ট সরিয়ে ফেলা হবে বলে প্রতিশ্রুতি জানান মার্ক জাকারবার্গ। ফেসবুক বিশ্বের স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কাজ করবে, তাদের সহায়তা দেবে এবং বিনা মূল্যে বিজ্ঞাপনের ব্যবস্থা করবে।
মার্ক জাকারবার্গ বলেন, ফেসবুক চায় আপডেটগুলো যে বিশ্বাসযোগ্য এবং নিখুঁত সে বিষয়ে আপনি যেন আত্মবিশ্বাসী হন। তাই সিডিসি এবং ইউনিসেফসহ বিভিন্ন দেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং অন্যান্য সংস্থার সঙ্গে কাজ করছে সোশ্যাল মিডিয়া জায়ান্টটি।
ফেব্রুয়ারিতে ফেসবুকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, করোনাভাইরাস নিরাময় ও প্রতিরোধ করা যাবে, এমন পণ্যের ভুয়া বিজ্ঞাপন নিষিদ্ধ করা হবে। কারণ, ভাইরাসটির নিরাময় এখনো উদ্ভাবিত হয়নি। এদিকে পিনটারেস্টে করোনাভাইরাস সম্পর্কে অনুসন্ধান করলে এ–সম্পর্কিত একটি ওয়েব ঠিকানা দেখানো হয়। এদিকে ভাইরাস সম্পর্কে সচেতন করার জন্য ডব্লিউএইচও টিকটকে অ্যাকাউন্ট খুলেছে। সূত্র: রয়টার্স।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।