প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
কলকাতার বুকে সন্ধ্যা নামতেই বিয়ের বাজনা বেজে উঠেছিল সৃজিতের দক্ষিণ কলকাতার ফ্ল্যাটে। শনিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় সেখানে বসল চাঁদের হাট। হয়ে গেল বাংলাদেশি অভিনেত্রী, সমাজকর্মী রাফিয়াত রশিদ মিথিলা ও পরিচালক সৃজিত মুখোপাধ্যায়ের জমকালো রিসেপশন পার্টি।
স্বাভাবিক ভাবেই পার্টিতে উপস্থিত ছিলেন টলি পাড়ার তারকারা। ডিসেম্বরের ৬ তারিখেই বিয়ে সেরেছিলেন সৃজিত-মিথিলা। পরিবার ও ঘনিষ্ঠ বন্ধুরাই শুধু বিয়েতে উপস্থিত ছিলেন। তাই এই রিসেপশন নিয়ে টলিপাড়ায় উত্তেজনা ছিল প্রথম থেকেই। অবশেষে তারকাদের মেলায় হয়ে গেল তাদের রিসেপশন।
লাল জহরকোট এবং কালো পাঞ্জাবিতে সেজেছিলেন সৃজিত। আর মিথিলা পরনে ছিল লাল রঙের জামদানি শাড়ি। সাজ বিশেষ নয়। কপালে ছোট্ট টিপ। কানে-গলায় মানানসই গয়না।
রিসেপশনে উপস্থিত ছিলেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়, প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়, গার্গী, অনির্বাণ ভট্টাচার্য, সৌরসেনী, মাধবী মুখোপাধ্যায়, অনুপম রায়, রূপম ইসলাম, রুদ্রুনীল ঘোষ, অপর্ণা সেন, রাজ চক্রবর্তী, ইন্দ্রনীল ও বরখাসহ অনেকে।
বিয়ের আনুষ্ঠানিক রীতি শেষে সৃজিত-মিথিলা সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন। সাংবাদিকদের সৃজিত মুখার্জি বলেন, বিয়ে তো অনেক দিন আগেই হয়ে গিয়েছে। আজ নিজের লোকেদের নিয়ে একটা গেট-টুগেদার ছিল। বিয়ে বিষয়টা তো আর বলেকয়ে হয় না। এটা ভবিতব্য ছিল তাই এটা হয়েছে। আমাদের মধ্যে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কটা দর্শনের মধ্যে আটকে যায়নি। তা অনুসরণ করতে ভালো লাগছে।
এবার থেকে কি একসাথেই থাকা হবে? সৃজিত কিছু না বললেও মিথিলা জানান, এখন থেকে থাকবো না। কয় দিন পরে এক সাথে থাকবো।
প্রসঙ্গত, গত ৬ই ডিসেম্বর চারহাত এক করেছেন সৃজিত ও মিথিলা। পরিবার ও ঘনিষ্ঠ বন্ধুরাই বিয়েতে উপস্থিত ছিলেন। বিয়ে ও হানিমুন সেরেই আবার ভৌগোলিক ভাবে অনেকটাই দূরে সৃজিত-মিথিলা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।