বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
চাঁদপুর পৌরসভা নির্বাচন আগামী ২৯ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে। ১৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় নির্বাচন ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনসহ চাঁদপুর পৌরসভা নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন নির্বাচন কমিশন সচিব মো. আলমগীর।
চাঁদপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. হেলাল উদ্দিন দৈনিক ইনকিলাবকে বলেন, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এর যে টাইম সিডিউল দেয়া হয়েছে। একই তারিখে চাঁদপুর পৌরসভা নির্বাচন হবে। ইবিএম পদ্ধতি নির্বাচন হবে এবং আমাদের সকল ধরণের প্রস্তুতি রয়েছে।
ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী মনোনয়ন দাখিলের শেষ সময় ২৭ ফেব্রুয়ারি, মনোনয়নপত্র বাছাই ১ মার্চ, আপিল ২ থেকে ৪ মার্চ, প্রার্থিতা প্রত্যাহার ৮ মার্চ, প্রতীক বরাদ্দ হবে ৯ মার্চ। আর ভোটগ্রহণ হবে ২৯ মার্চ।
জেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানাগেছে, চাঁদপুর পৌরসভায় হালনাগাদ পর্যন্ত ভোটার সংখ্যা ১ লাখ ১৬ হাজার ১২২জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৫৯ হাজার ১৬১ জন এবং মহিলা ভোটার ৫৬ হাজার ৯৬১জন। তবে নির্বাচন পর্যন্ত এই সংখ্যা হালনাগাদের কারণে আরো বৃদ্ধি হতে পারে।
এর আগে ২০১৫ সালের ২৯ মার্চ চাঁদপুর পৌরসভার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ওই নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন মোট ১শ’ ২৩জন প্রার্থী। এর মধ্যে মেয়র পদে ২জন, সাধারণ ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে ৯৪জন এবং সংরক্ষিত ৫টি ওয়ার্ডে মহিলা কাউন্সিলর পদে ২৭ জন।
নির্বাচনে মোবাইল প্রতীক নিয়ে নাছির উদ্দিন আহমেদ পেয়েছিলেন সর্বমোট ৪৭ হাজার ১শ’ ৮ ভোট, পানির জগ প্রতীক নিয়ে অপর প্রতিদ্বন্দ্বী সাবেক চেয়ারম্যান সফিকুর রহমান ভূঁইয়া পেয়েছিলেন ১৬ হাজার ৯৭ ভোট।
২০১৫ সালে নির্বাচনের সময় পৌরসভার ১৫টি ওয়ার্ডের মোট ভোটার ছিলো ১ লাখ ১হাজার ১শ ২২ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ছিলো ৫১ হাজার ৩শ ৪০ ও নারী ভোটার ৪৯হাজার ৭শ ৮২ জন। ১৫টি ওয়ার্ডের জন্য মোট ভোট কেন্দ্র ছিলো ৪৯টি আর ভোট বুথ (কক্ষ) ৩শ ৪৫টি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।