পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রিফাত হত্যা মামলায় ‘প্রধান সাক্ষী’ থেকে আসামি হওয়া রিফাতের স্ত্রী আয়শা সিদ্দিকা মিন্নি বিচারিক আদালত পরিবর্তনের আবেদন জানিয়েছেন। গতকাল সোমবার আবেদন করা হয়। বিচারপতি একেএম আসাদুজ্জামান এবং বিচারপতি এসএম মুজিবুর রহমানের ডিভিশন বেঞ্চে আবেদনের ওপর শুনানি হতে পারে বলে জানান তার কৌঁসুলি মাক্কিয়া ফাতেমা ইসলাম।
আবেদনে বরগুনার দায়রা আদালত থেকে মামলাটি ঢাকার চিফ মেট্টোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে বদলি করার আরজি জানানো হয়। মাক্কিয়া ফাতেমা ইসলাম বলেন, আমরা আবেদন ফাইল করেছি। আশা করছি চলতি সপ্তাহে হাইকোর্টের বিচারপতি একেএম আসাদুজ্জামান এবং বিচারপতি এসএম মুজিবুর রহমানের ডিভিশন বেঞ্চে শুনানি হবে।
এর আগে গত ২১ জানুয়ারি রিফাত শরীফ হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ ও মামলা বাতিল চেয়ে করা মিন্নির আবেদন উত্থাপিত হয়নি মর্মে খারিজ করেছিলেন হাইকোর্ট। তারও আগে গত ১ জানুয়ারি রিফাত শরীফ হত্যা মামলায় অভিযুক্ত আয়শা সিদ্দিকা মিন্নিসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ (চার্জ) গঠন করেন বরগুনার জেলা ও দায়রা জজ আদালত।
২০১৯ সালের ২৬ জুন বেলা সাড়ে ১০টার দিকে বরগুনা সরকারি কলেজের সামনে সন্ত্রাসীরা প্রকাশ্যে রামদা দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে রিফাত শরীফকে। তার স্ত্রী আয়শা সিদ্দিকা মিন্নি হামলাকারীদের সঙ্গে লড়াই করেও তাদের দমাতে পারেননি। গুরুতর আহত রিফাতকে ওইদিন বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে বিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। এ ঘটনায় রিফাতের বাবা দুলাল শরীফ বাদী হয়ে ১২ জনের নাম উল্লেখ ও পাঁচ-ছয় জনকে অজ্ঞাত আসামি করে বরগুনা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্ত প্রতিবেদনে মিন্নিকেও আসামি করা হয়। এ মামলায় বর্তমানে মিন্নি জামিনে রয়েছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।