মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে দিল্লিতে আরও একবার সরকার গঠন করতে চলেছে আম আদমি পার্টি। পরপর তৃতীয়বারের জন্য রাজধানীর মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি অরবিন্দ কেজরিওয়ালর। এমনই ইঙ্গিত পাওয়া গেছে সাম্প্রতিক জনমত সমীক্ষায়।
শুধু তাই নয়, দিল্লিতে বিজেপিকে কেজরিওয়ালের দল আপ অনেক পেছনে ফেলে সরকার গঠন করতে চলেছে বলেও ইঙ্গিত মিলেছে। জনমত সমীক্ষায় দিল্লিতে এবার দ্বিমুখী লড়াইয়ের ইঙ্গিত মিলেছে। এখানে লড়াই মূলত আপ এবং বিজেপির মধ্যে।
রাজধানীর শাসকদল আপকে সমর্থন জানিয়েছেন ৫২ শতাংশ ভোটার। অন্যদিকে, বিজেপির পক্ষে ভোট পড়েছে ৩৪ শতাংশ। সেক্ষেত্রে অনেক পিছিয়ে কংগ্রেস। সোনিয়া গান্ধীর দলকে মাত্র ৪ শতাংশ ভোটার নিজেদের পছন্দের তালিকায় রেখেছেন। জনমত সমীক্ষার ইঙ্গিত মিলে গেলে এবার ৫৪ থেকে ৬০টি আসন অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দল আপ পেতে পারে।
গত বিধানসভা নির্বাচনে ৭০ আসনের দিল্লি বিধানসভায় ৬৭ আসন পেয়েছিল আম আদমি পার্টি। বিজেপি পেয়েছিল ৩ আসন। গতবার আপের ভোট শতাংশ ছিল ৫৫। এবারও তা অটুট থাকবে। বিজেপি পেতে পারে ২৬ শতাংশ ভোট। গত বিধানসভা নির্বাচনের থেকে ৬ শতাংশ কম। কংগ্রেসের ভোট কমতে পারে ৫ শতাংশ।
গত বিধানসভা নির্বাচনের পর থেকে এবার বিজেপির আসন বাড়লেও তাতে আপের ওপরে কোনও প্রভাব পড়বে না। এমনটাই বলা হচ্ছে সমীক্ষায়। বলা হচ্ছে বিজেপি পেতে পারে ৩-১৩ আসন। কংগ্রেসের ভাগে খুব বেশি হলে আসতে পারে ৬ আসন।
অন্যদিকে, বিজেপির ঝুলিতে যেতে পারে ১০ থেকে ১৪টি আসন। আর ফলে খুব ভালো ফল করলে এবার কংগ্রেসকে মাত্র দুটো আসন নিয়েই এবার সন্তুষ্ট থাকতে হবে। ৮ ফেব্রæয়ারি দিল্লিতে বিধানসভা নির্বাচন। ১১ ফেব্রæয়ারি ফলাফল ঘোষণা করা হবে। দিল্লি বিধানসভার মোট আসন সংখ্যা ৭০। গত ২০১৫ সালের বিধানসভা নির্বাচনে ৬৭ আসনেই আপ জিতেছিল। বাকি ৩টি আসন বিজেপির ঝুলিতে গিয়েছিল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।