প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
একুশে পদকপ্রাপ্ত বরেণ্য অভিনেতা আবুল হায়াত ও তার সহধর্মিনী শিরী হায়াত (শিরীন) তাদের বিবাহিত জীবনের ৫০ বছর পূর্ণ করলেন। ১৯৭০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি আবুল হায়াত ও শিরী হায়াতের আকদ সম্পন্ন হয়। আবুল হায়াত তখন ঢাকা ওয়াসাতে চাকুরী করতেন। তখন বেতন পেতেন ৫৫০ টাকা। বিবাহিত জীবনের ৫০ বছর পূর্ণ করার অনুভূতি নিয়ে আবুল হায়াত বলেন, ‘দেখতে দেখতে বিবাহিত জীবনের ৫০ বছর পূর্ণ করেছি, এটা ভাবলেই অবাক হই। মনে হয় এতট বছর চোখের পলকেই চলে গেলো। কেবলই মনে হয় এইতো সেদিনই শিরী আমার জীবনে এসেছিলো। আমরা একে অপরের প্রতি বিশ্বস্থ ছিলাম, একে অন্যের প্রতি আস্থা রাখতাম, আর ভালোবাসাতো ছিলোই। এ কারণে জীবনের এতটা পথ পাড়ি দিতে পেরেছি। আমি অবশ্যই কৃতজ্ঞ শিরী’র কাছে, কারণ সে যদি আমার সংসারটা আগলে না রাখতো, আমার সন্তানদের সঠিকভাবে লালন পালন না করতো, তাহলে হয়তো আমার এতো বর্ণাঢ্য জীবন হতো না। অভিনয়ে নিজেকে সমৃদ্ধ করতে পারতাম না। শিরী’র কারণেই আজকের আমার আমি। হয়েছি আমি গর্বিত দুই কন্যা বিপাশা ও নাতাশার বাবা। পেয়েছি খুব ভালো মনের দু’জন জামাই, একজন তৌকীর আহমেদ অন্যজন শাহেদ। দু’জনকে নিয়েও আমি বেশ গর্বিত। সত্যিই সুন্দর জীবন আমাদের, এক বর্ণাঢ্য দাম্পত্য জীবন আমাদের। আর এখনতো নাতি নাতনীদেরকে নিয়েই সময় কেটে যায়। আল্লাহর কাছে অসীম কৃতজ্ঞতা যে, তিনি আমাদের সুন্দর জীবন দিয়েছেন।’ আবুল হায়াত জানান, গতকাল তিনি গাজীপুরের রাজেন্দ্রপুরে নক্ষত্রবাড়ি রিসোর্টে ছিলেন তৌকীর আহমেদ রচিত ও পরিচালিত চ্যানেল আইয়ের জন্য নির্মিত নতুন ধারাবাহিক নাটক ‘রূপালী জোছনা’র শুটিং-এ। গতকাল রাতেই তিনি ঢাকায় ফিরেছেন। ফিরে এসেই তিনি পরিবারের সঙ্গে কাটাচ্ছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।