পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার নিতাই ইউনিয়নের ভূমি সহকারী কর্মকর্তা (তহশিলদার) নুর আলমের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে নীলফামারীর জেলা প্রশাসককে (ডিসি) নির্দেশ দিয়েছেন ভূমি সচিব মো. মাকছুদুর রহমান পাটওয়ারী।
গতকাল বুধবার ভূমি সচিব নীলফামারীর জেলার ডিসি মো. হাফিজুর রহমান চৌধুরীকে এ নির্দেশ দেন তা মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, একটি সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে ভূমি সচিব গত সপ্তাহে নীলফামারী জেলা প্রশাসককে বিষয়টি তদন্তের নির্দেশ দেন। এর প্রেক্ষিতে গত ১৬ জানুয়ারি নীলফামারী জেলা প্রশাসক সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবুল কালাম আজাদ ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) বেলায়েত হোসেনকে বিষয়টি সরেজমিন তদন্ত করতে পাঠান।
মুক্তিযোদ্ধা মো. আমিনুর রহমানের বাড়ির উঠানের সামনে ইউএনও ও অ্যাসিল্যান্ড ভ‚মি সেবাপ্রার্থী মো. আ. হাফিজ এবং তহশিলদার নুর আলমকে মুখোমুখি করে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। এ সময় হাফিজ জানান যে, একটি সম্পত্তি নামজারি করতে ভূমি সহকারী কর্মকর্তা নুর আলমের সঙ্গে তার ২৫ হাজার টাকার চুক্তি হয়। ওই চুক্তির অগ্রিম হিসেবে তিনি সংশ্লিষ্ট তহশিলদারকে এক হাজার টাকা দেন। যদিও পরবর্তীতে নামজারি হয়নি।
তিনি তার দেয়া এক হাজার টাকাও ফেরত পাননি। পরবর্তী সময়ে আ. হাফিজ ( সেবাপ্রার্থী) তার সম্পত্তির ভ‚মি উন্নয়ন কর পরিশোধের জন্য নুর আলমকে আবারও তিন হাজার টাকা দেন। নুর আলম তাকে ৭৫ টাকার দাখিলা প্রদান করেন এবং কিছুদিন আগে বাকি ২৯২৫ টাকা ফেরত দেন। নুর আলম দাবি করেন, তিনি অভিযোগকারীর কাছ থেকে ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করতে এ টাকা চান। তবে ভূমি উন্নয়ন কর কীভাবে ২৫ হাজার টাকা হয় এর কোনো ব্যাখ্যা দিতে পারেননি। তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে বলে নীলফামারী জেলা প্রশাসক তদন্ত প্রতিবেদন ভূমি মন্ত্রণালয়ে পাঠায়। সেই প্রতিবেদনের ভিত্তিতে আজ ভূমি সচিব ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দেন।
##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।