পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঢাকার কামরাঙ্গীরচরে স্কুলছাত্র কাউসার হত্যা মামলায় স্বামী-স্ত্রীসহ ৪ জনের মৃত্যুদন্ড দিয়েছেন আদালত। গতকাল সোমবার ঢাকা সপ্তম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মো. নজরুল ইসলাম এ আদেশ দেন। মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্তরা হলেন, আলতাফ হোসেন ও তার স্ত্রী ফরিদা, জামির আলী এবং শাহজাহান। রায় ঘোষণার সময় আসামি জামির আলী পলাতক থাকায় তার বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। কাউসার স্থানীয় চয়ন একাডেমির অষ্টম শ্রেণীতে পড়তো।
উল্লেখ্য, ২০১২ সালের ১৬ মে অপহৃত হয় স্কুলছাত্র কাউসার। অপহরণকারী আলতাফ হোসেন ও ফরিদার বাসায় খাটের নিচে তাকে আটকে রাখে। পরে চিরকুট এবং মোবাইলফোনের মাধ্যমে কাউসারের বাবার কাছে ৫০ হাজার টাকা মুক্তিপণ চায় দন্ডপ্রাপ্তরা। একপর্যায়ে ১৯ মে নবাবগঞ্জে অপহরণকারীদের হাতে মুক্তিপণের টাকা তুলে দেন পরিবারের লোকজন। কিন্তু অপহরণকারীরা কাউসারকে ফেরত দেয়নি। অপহরণের পরদিন ১৭ মে রাতেই কাউসারকে শ্বাসরোধে হত্যা করে আসামিরা। ওই বছর ২৬ মে অপহরণ মামলা হয়। মামলাটি মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশে হস্তান্তর করা হয়। ওই বছর ১৫ আগস্ট আসামি মো. জামিরকে গ্রেফতার করা হয়। তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে আলতাফ, তার স্ত্রী ফরিদা ও শাহজাহানকে গ্রেফতার করে ডিবি। তাদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী ৩ মাস পর ১৮ আগস্ট কাউসারের বাসার কাছে সীমানা দেয়ালঘেরা একটি জমির মাটি খুঁড়ে তার দেহাবশেষ উদ্ধার করা হয়। জিনস প্যান্ট ও গেঞ্জি দেখে কাউসারের দেহাবশেষ শনাক্ত করেন স্বজনেরা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।