Inqilab Logo

বুধবার ১৩ নভেম্বর ২০২৪, ২৯ কার্তিক ১৪৩১, ১১ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

২.৪ ডিগ্রি তাপমাত্রায় কাঁপছে দিল্লি

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৯, ৩:৫৯ পিএম

শীতে কাঁপছে গোটা ভারত। শনিবার রাজধানী দিল্লির তাপমাত্রার পারদ নেমেছে ২ দশমিক ৪ ডিগ্রিতে, যা এই মৌসুমে সর্বনিম্ন। আবহাওয়া দফতরের তথ্য অনুসারে, ১৯০১ সালের পর দিল্লির তাপমাত্রা এত কমলো।

দিল্লির আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, দিল্লির সর্বনিম্ন তাপমাত্রা সকাল ৬টা ১০ মিনিটে ২ দশমিক ৪ ডিগ্রিতে নেমে যায়। ঘন কুয়াশার ফলে দিল্লিতে রেল, সড়ক ও বিমান চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। খবর এনডিটিভির।

১৪ ডিসেম্বর থেকে জাঁকিয়ে শীত পড়েছে দিল্লিতে, এ নিয়ে প্রায় টানা ১৩ দিন শৈত্যপ্রবাহ চলছে সেখানে। শুক্রবার, রাজধানীর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে ৩ ডিগ্রি কমে গিয়ে ৪ দশমিক ২ ডিগ্রিতে গিয়ে দাঁড়ায়। আর সেখানকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ১২ দশমিক ৯ ডিগ্রি। দিল্লি আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাস, দিল্লি শহর ও আশেপাশের অঞ্চলে অবিরাম শৈত্যপ্রবাহ চলবে।

আবহাওয়া দপ্তরের এক আধিকারিক বলেন, ডিসেম্বরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা কেবল ১৯১৯, ১৯২৬, ১৯৬১ এবং ১৯৯৭ সালেই এখনকার মতো ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের চেয়ে কম ছিল। শেষবারের মতো এত দীর্ঘ ঠান্ডার আবহাওয়া ১৯৯৭ সালের ডিসেম্বরে দেখা গেছে। ১৯৯৭ সালের পরে দিল্লিতে কেবল চার বছরেই এত ঠান্ডা পড়েছিল।
শুধু দিল্লি নয়, প্রতিবেশী নয়ডা, গাজিয়াবাদ, ফরিদাবাদ এবং গুরুগ্রামও শৈত্যপ্রবাহের কবলে পড়েছে। আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, ৩১ ডিসেম্বর দিল্লিতে হালকা বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।

হিমাচল প্রদেশেও একই অবস্থা। মানালির মতো পর্যটনস্থলে মাইনাস এক ডিগ্রি, ধর্মশালায় ৩ দশমিক ৪ ডিগ্রি, ডালহৌসিতে ৪ ডিগ্রি, সিমলায় ৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।

আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, এই পরিস্থিতি আগামী ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে। এরপরে সেখানে বৃষ্টি বা তুষারপাতের সম্ভাবনাও রয়েছে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ভারত


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ