মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় বরাফাচ্ছাদিত মহাদেশ অ্যান্টার্কটিকাকেও ছাপিয়ে গেল ভারত অধিকৃত কাশ্মীরের কারগিল-লাদাখ। বর্তমানে আন্টার্কটিকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা মাইনাস ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এদিকে এক দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন রেকর্ড গড়ে লাদাখের তাপমাত্রা এখন মাইনাস ৩১.৫ আর কারগিলের তাপমাত্রা মাইনাস ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
লাদাখ আর আর কারগিল ছাড়াও লেহ’র সর্বনিম্ন তাপমাত্রা এখন মাইনাস ২০ ডিগ্রি। হাড়কাঁপানো ঠান্ডা চলছে জম্মু-কাশ্মীরেও। গতকাল শুক্রবার শ্রীনগরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল মাইনাস ৫.৬ এবং পেহেলগামের তাপমাত্রা নামে মাইনাস ১০ ডিগ্রি ডিগ্রি সেলসিয়াস। এদিকে মাইনাসে নেমেছে রাজস্থানের মাউন্ট আবুর তাপমাত্রাও।
কনকনে ঠান্ডায় কাঁপছেন ভূস্বর্গ খ্যাত কাশ্মীর উপত্যকার মানুষ। শুক্রবার রাত থেকে হাড় হিম করা ঠান্ডায় জবুথবু মানুষ তাদের প্রতিদিনকার কাজও করতে পারছেন না। এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, এমন ঠান্ডার কারণে সেখানে কোনো পানির লাইন দিয়ে পানি যেতে পারছে না। এদিকে ক্রমশ তাপমাত্রা কমছেই।
কাশ্মীরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা সূদূর আন্টার্কটিকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রাকেও ছাপিয়ে যাওয়ার পর বরফের চাদরে ঢেকে গেছে গোটা ভূস্বর্গ। পাল্লা দিয়ে তাপমাত্রা নামতে থাকার কারণে অন্যবারের মতো এবার কাশ্মীরে পর্যটকদের উপচেপড়া ভিড় নেই। এদিকে প্রবল তুষারপাতের জেরে কাশ্মীরের চাষের কাজে আর্থিক ক্ষতির আশঙ্কা করছেন কৃষকরা।
কাশ্মীরের গুলমার্গ, পেহেলগামসহ একাধিক এলাকায় বরফে ঢাকা পড়েছে রাস্তা। এককথায় পুরোপুরি বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে যান চলাচল। কাশ্মীর বরফে ঢাকা পড়ার পাশাপাশি সমগ্র উত্তর ভারতে শৈত্যপ্রবাহ চলছেই। রাজধানী দিল্লির সর্বনিম্ন তাপমাত্রা প্রতিদিনই কমছে। একইসঙ্গে দিল্লিতে ঘন কুয়াশার কারণে ব্যাহত হচ্ছে রেল ও বিমান পরিষেবা।
জম্মু কাশ্মীরের পাশাপাশি শীতে জবুথবু পাঞ্জাব-হরিয়ানাও। পাঞ্জাবের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৫.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমেছে। ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়েছে ভাতিন্দাসহ অমৃতসর, লুধিয়ানা, পাতিয়ালা, হিশার, কর্নাল ও সিরসা। শনিবার লুধিয়ানার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নেমে যায় ৪.৩ এবং পাতিয়ালাতে ছিল ৪.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।