পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দুর্নীতিবিরোধী শুদ্ধি অভিযান নিয়ে সবার মনে যে আশার আলো উঁকি দিয়ে ছিল বছর শেষে তা হতাশায় পরিণত হলো। বছরের শুরুতে মন্ত্রিসভায় বড় ধরনের পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ সরকার দেশবাসীকে কিছুটা চমকে দিয়েছিল। এরপর দলের অপকর্মকারী, ক্যাসিনোবাজ, দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে শুদ্ধি অভিযান শুরু করে দেশবাসীর মনে এক বিশাল আশার আলো জ্বালিয়ে ছিলো আওয়ামী লীগ সরকার।
বিশেষ করে দুর্নীতিবিরোধী শুদ্ধি অভিযানের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি সবার প্রত্যাশা ও অস্থা অনেকটা বেড়ে গিয়ে ছিল। প্রধান মন্ত্রী যখন তার বক্তব্যে বলেন, দুর্নীতিবাজ যেই হোক না কেন কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। তার কথায় দেশবাসী সত্যি আশান্বিত হয়েছিল। তবে বছর শেষে আওয়ামী লীগের কাউন্সিলের পর যে কমিটি ঘোষণা করা হলো তাতে যে আশার প্রদীপ ধপ করে নিভে গেল।
অনেক বিশ্লেষকদের অভিমত, শুদ্ধি অভিযানের ন্যূনতম চিহ্ন এ কমিটিতে প্রতিফলিত হয়নি। ছাত্রলীগ, যুবলীগ, শ্রমিক লীগ এবং স্বেচ্ছাসেবক লীগের কমিটি গঠনের ক্ষেত্রে বিতর্কিতদের বাদ দিয়ে অনেকটা ক্লিন পরিছন্ন ইমেজের নেতাদের নেতৃত্বে নিয়ে আশায় মানুষের প্রত্যাশা আরও বেড়ে গিয়েছিল। সবাই ভেবেছিল আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতেও বিতর্কিতরা বাদ পড়বেন এবং পরিচ্ছন্ন ইমেজের নেতারা নেতৃত্বে আসবেন। কিন্তু তার কিছুই হয়নি। এ কমিটি, যে তিমির সে তিমিরই রয়ে গেছে।
চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাস থেকে শেষ পর্যন্ত চালানো শুদ্ধি অভিযান বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত ঘটনা। মন্ত্রিসভায় নতুনদের আগমন ও শুদ্ধি অভিযানের কারণে দেশব্যাপি দল মত নির্বিশেষে সাধারণ মানুষ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে স্বাগত জানিয়েছে। ছাত্রলীগের সভাপতি রেওয়াজুল হক চৌধুরী শোভন ও সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানীকে অপকর্মের কারণে সংগঠন থেকে অব্যহতি দেয়া, যুবলীগের চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরীকে অব্যহতি, ঢাকা দক্ষিণের সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট ও সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ মাহমুদ ভূইয়াকে বহিষ্কার ও গ্রেফতার, সেচ্ছাসেবকলীগের মোল্লা আবু কাউছারকে অব্যহতি, সাধারণ সম্পাদক পঙ্কজ দেবনাথকে সংগঠনের কাজ থেকে বিরত রাখা এবং সবগুলো সংঘঠনের নতুন কমিটিতে পরিবর্তনের মাধ্যমে আশার আলো দেখেছে দলের নেতাকর্মী এবং সাধারণ মানুষ।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রাণ খুলে অভিনন্দন জানিয়েছে নেতাকর্মীরা ও সাধারণ জনতা। ত্যাগী বঞ্চিত নেতাকর্মীরা আবারও রাজনীতিতে সক্রিয় হয়েছেন। ব্যাপক পরিবর্তনের সূচনা হয় আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে। দেশব্যাপি আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে পরিবর্তনের হাওয়া শুরু হবে এমনটাই সবার প্রত্যাশা ছিল।
শুদ্ধি অভিযানের কারণে দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ, রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়ন বন্ধ, অর্থনৈতিক মুক্তি, প্রশাসনিক দুর্নীতি বন্ধের স্বপ্ন দেখেছে সাধারণ জনগণ। তবে বছরের শেষে আওয়ামী লীগের সম্মেলনে যেন প্রত্যাশা পূরণ হয়নি দলের নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের। জনসাধারণের দল আওয়ামী লীগে অভিজ্ঞ, সৎ, দক্ষ ও তরুণদের আগমন আরো বেশি প্রত্যাশা ছিল সবার। এছাড়া রাজনৈতিক শুদ্ধি অভিযানের পর প্রশাসনিক দুর্নীতি বন্ধে শুদ্ধি অভিযানের প্রত্যাশা করেছিল রাজনৈতিক কর্মীরা এবং জনগণ। কিন্তু তা সেভাবে গতি না পাওয়ায় বছরের শেষে এসে হতাশ জনগণ।
আওয়ামী লীগ ও সরকারের ২০১৯ সালের বিশ্লেষণ করে দলের সভাপতিম-লীর সদস্য লে. কর্ণেল (অব.) ফারুক খান ইনকিলাবকে বলেন, এ বছর আওয়ামী লীগ, সরকার এবং দেশের জন্য অব্যহত উন্নয়নের বছর। অব্যাহত অগ্রগতির মাধ্যমে, রোহিঙ্গা সমস্যার নিরসনে আন্তর্জাতিক সমর্থন বেড়েছে, জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীতে কর্মদক্ষতার উদাহরণ রেখেছে, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে প্রবৃদ্ধি অর্জনে বিশ্বে রেকর্ড করেছি। বিশ্বে বাংলাদেশ একটি উদীয়মান সূর্যের নাম। এতো কিছু সম্ভব হয়েছে একমাত্র শেখ হাসিনার জন্য।
শুদ্ধি অভিযানের বিষয়ে তিনি বলেন, শুধু এ বছরই নয় আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে প্রথম থেকেই এই অভিযান চালাচ্ছে। ভবিষ্যতেও এ অভিযান চলমান থাকবে। এর আগে একজন মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য আব্দুল লতিফ সিদ্দিকীকে মন্ত্রী থেকে এবং দল থেকে অব্যহতি দেয়া হয়েছিল। অনেক এমপি দুদকের কাছে হাজিরা দিচ্ছে। এছাড়া এ বছর ছাত্রলীগ, যুবলীগ, সেচ্ছাসেবক লীগকে সুন্দর ধারায় আনা হয়েছে। এর মাধ্যমে এটাই প্রতিয়মান হয় অপরাধ করে কেউ পার পাবে না। দুর্নীতি ও অপরাজনীতির সময় শেষ।
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির বিষয়ে দলের এই নীতি-নির্ধারক বলেন, কমিটি সুন্দর হয়েছে। দেশের রাজনীতিতে নির্দিষ্ট সময়ে সম্মেলন হওয়া বিরাট উদাহরণ। যারা দক্ষ তারাই দায়িত্ব পেয়েছে। পাশাপাশি তরুণদের কয়েকজনকে স্থান দেয়া হয়েছে। যারা ভাল কাজ করবে তাদের আসতে আসতে দলের কমিটিতে স্থান দেয়া হবে। আর যাদের অপরাধ অপকর্মের সমস্যা রয়েছে তারা ভাল হিসেবে প্রমাণ দেয়ার আগ পর্যন্ত ভাল কিছু পাবে না।
এদিকে শুদ্ধি অভিযানে দলের মধ্যে যারা অপকর্ম করতো, যারা টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি, মাদক বা অন্যায়ের সঙ্গে যুক্ত তারা ভয়ে ভয়ে ছিল, অপকর্ম বন্ধ করে পালিয়ে ছিল। ওইসব দুর্নীতিগ্রস্থরা আবারও সক্রিয় হচ্ছে। বছরের শেষে অভিযানের গতি কম থাকায় কিছুটা সস্তিতে রয়েছে এবং ঘর থেকে বের হয়ে নতুন করে অপকর্ম শুরু করছে।
সেচ্ছাসেবক লীগের কমিটিতে ঢাকা উত্তর সিটির ৪৯ নং ওয়ার্ডের বিতর্কিত কাউন্সিলর আনিছুর রহমান নাঈম ঢাকা উত্তর সেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক, বারবার দল পাল্টানো আবুল কালাম আজাদ শ্রমিক লীগের কার্যকরি সভাপতি হওয়া এবং এক সময়ের বিএনপি ঘরানার শেখ আজগর নসকর মৎসজীবি লীগের সাধারণ সম্পাদকের পদ পাওয়ায় দলের কর্মীদের মধ্যে মিশ্রপ্রতিক্রিয়া তৈরী হয়েছে এবং অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শুদ্ধি অভিযানের মধ্যে এইসব বিতর্কিত ব্যক্তিরা দলের বড় পদ কিভাবে পেলেন।
আওয়ামী লীগের বছর শুরু হয় মন্ত্রিসভা গঠনের মাধ্যমে। মন্ত্রিসভা ছিল বছরের শুরুতে বড় ধরণের চমক। ৭ জানুয়ারি গঠিত মন্ত্রিসভায় বিগত মন্ত্রিসভার ৪৮ জনের ৩৬ জনকে বাদ দেয়া হয়। এতে বাদ পড়েন, অর্থ মন্ত্রণালয় মন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু, বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম; স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন, সমাজকল্যাণমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, পানিসম্পদ মন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, নৌ-পরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান। যা তারা কখনো চিন্তাও করেননি।
এরপরের সময়গুলো ডাকসু ভিপি নূরুল হক নূর ও ছাত্রলীগের মারামারি দ্বন্দ্ব নিয়েই গরম ছিল রাজনীতি। আর নানা সমালোচনা আর ক্ষোভ পুঞ্জিভূত হয় ছাত্রলীগের সভাপতি রেজওয়ানুল হক শোভন ও সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানীকে নিয়ে। মন্ত্রীদেরও অনুষ্ঠানে দীর্ঘ সময় বসিয়ে রেখে দেরী করে আসেন তারা।
এরপরও সবকিছু যেন স্বাভাবিক ভাবেই চলছিল। কিন্তু সেপ্টেম্বর মাসে হঠাৎ শুদ্ধি অভিযানের শুরুটা হয় ছাত্রলীগকে দিয়ে। ছাত্রলীগের প্রায় সাত দশকের ইতিহাসে শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে এই প্রথম সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে এক সঙ্গে পদ হারাতে হয়েছে। জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন কাজ থেকে চাঁদাবাজির অভিযোগে গত ৭ সেপ্টেম্বর আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার ও সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের যৌথ সভায় ছাত্রলীগের তৎকালীন শোভন-রাব্বানী কমিটির সমালোচনা করে একপর্যায়ে ছাত্রলীগের কমিটি ভেঙে দিতে কেন্দ্রীয় নেতাদের নির্দেশ দেন শেখ হাসিনা। যার বাস্তবায়ন হয় মাত্র সাত দিনের মাথায়। ১৪ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় গণভবনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্য নির্বাহী সংসদের সভায় শোভন-রাব্বানীকে পদত্যাগ করিয়ে জয়-লেখককে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দেওয়া হয়।
এখানেই শেষ নয়! এরপরেই আসে বড় চমক। যুবলীগ নেতাদের ক্যাসিনো কেলেঙ্কারি! ১৮ সেপ্টেম্বর ফকিরাপুলের ইয়ংমেনস ক্লাবে অভিযান চালায় র্যাব। ক্লাবের নামে অবৈধ মদ, জুয়া আর ক্যাসিনো খেলায় বিস্ময়ে হতবাক হয় সারাদেশের মানুষ। সেদিনই সন্ধ্যায় গ্রেফতার করা হয় ক্যাসিনোর মালিক যুবলীগ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া, এরপর সংগঠন থেকে তাকে বহিষ্কার করা হয়।
মাসব্যাপী ধারাবাহিক এই অভিযানে ধরা পড়েন যুবলীগের মহাপ্রতাপশালী নেতা ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট, যুবলীগনেতা এনামুল হক আরমান, ঠিকাদার জি কে শামীম, কৃষক লীগ নেতা শফিকুল আলম শামীম, বিসিবির পরিচালক লোকমান হোসেন ভূঁইয়া, অনলাইনে ক্যাসিনো ব্যবসার মূলহোতা সেলিম প্রধান, কাউন্সিলর তারেকুজ্জামান রাজীব, হাবিবুর রহমান মিজান, ময়নুল হক মঞ্জুসহ অন্তত দেড় ডজন প্রভাবশালী।
অভিযানে বিতর্কিত হয়ে পদ হারাতে হয় যুবলীগের তৎকালীন চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরী, স্বেচ্ছাসেবক লীগের তৎকালীন স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি মোল্লা মো. আবু কাওসার ও সাধারণ সম্পাদক পংকজ দেবনাথকে। আওয়ামী লীগের নিজ দলের ভেতরে চলা এই শুদ্ধি অভিযান জনমনে এক ধরনের স্বস্তিও নিয়ে আসে। দুর্নীতিবাজ, রাঘব-বোয়ালরা এই অভিযানে চুপসে যান। অভিযানের সততা নিয়ে বিএনপি প্রশ্ন তুললেও সর্বমহলে তা প্রশংসিত হয়। সাধারণ জনগণও অভিযানকে স্বাগত জানান।
এমন কঠোর পরিস্থিতিতে ৬ অক্টোবর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদকে পিটিয়ে হত্যা করে বুয়েট ছাত্রলীগের নেতারা। নিহতের লাশ দেখে বিস্ময় প্রকাশ করেন খোদ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশ দেন দ্রুত আবরার হত্যাকারীদের গ্রেফতার করে বিচার করার জন্য। এরপর এই মামলায় ছাত্রীলীগের ১৯জনকে গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় আনা হয়।
অক্টোবর মাসেই ঘোষণা হয় নভেম্বরে শ্রমিক লীগ, কৃষকলীগ, সেচ্ছাসেবক লীগ ও যুবলীগের সম্মেলনের। এরপর আবারও গরম হয় দলীয় রাজনীতি। প্রত্যেকটি কমিটিতেই আসে পরিবর্তন। যা স্বাগত জানান সবাই। কিন্তু বছরের শেষটা যেন হতাশ করে সবাই। আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে পরিবর্তনের আকাক্সক্ষা ছিল নেতাকর্মীদের মনে। তবে দলের ২১তম কাউন্সিলে নবম বারের মত সভাপতি নির্বাচিত হন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং দ্বিতীয়বারের মতো সাধারণ সম্পাদক হন ওবায়দুল কাদের। এছাড়া ৮১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটিতে ৭৪ জনের তালিকায় তেমন একটা চমক নেই। বর্তমান মন্ত্রিপরিষদের সদস্য এমন আটজন নেতাকে কমিটিতে রাখা হয়নি। সাবেক নৌমন্ত্রী শাজাহান খানকে দলের সভাপতিম-লীর সদস্য করায় নেতাকর্মীদের অনেকে হতাশা ব্যক্ত করেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।