যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি নেতা গিয়াস আহমেদ, জিল্লুর রহমান জিল্লু ও মিজানুর রহমান মিল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য পদে যুক্ত হলেন
যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির তিন নেতাকে কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য হিসাবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। নিয়োগ প্রাপ্তরা হলেন
গত ১৫ ডিসেম্বর বিশ্বপর্যটন নগরী খ্যাত অরল্যানডো শহরের প্রাণকেন্দ্র আহমদ রেস্টুরেন্ট চত্বরে বাঙালির মিলনমেলায় প্রতিবছরের মত এবারও উদযাপিত হলো মহান বিজয় দিবস। আশাতীত বাঙালির উপস্থিতিতে অনুষ্ঠানে বক্তাদের কন্ঠে উচ্চারিত হয়েছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কথা, জাতিয় চারনেতার মুক্তিযুদ্ধের কথা, আত্মত্যাগের কথা, বীর শহীদদের কথা, দেশের উন্নয়নের কথা। শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধায় প্রাণবন্ত অনুষ্ঠানে সবার মুখে ছিল বিজয়ের প্রতিচ্ছবি। অনুষ্ঠানে সভাপতি ছিলেন ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জসিমউদ্দিন, পরিচালনায় ছিলেন সাধারণ সম্পাদক শেলী আহসান এবং সার্বিক সমন্নয়ক ছিলেন রুমেল হোসেন। আলোচনায় অংশনেন- সামসুর রহমান সামু, ইলিয়াস ঠাকুর, কনক রেজা, আবদুর রহমান টি টু, করিমুজজামান, মেহেদী হাসান, মো. সেলিম, মো. খসরু প্রমুখ। মুক্তিযাদ্ধাদের মধ্যে উপস্হিত ছিলেন মোস্তফা মাহমুদ, স্বাধীন বাংলা বেতারের প্রক্ষাত শিল্পী মো. খসরু এবং আ. মামুন । তাদেরকে যথাযথ সন্মান দেয়া হয়।খবর বাপসনিঊজ ।
আলোচনা অনুষ্ঠানের প্রারম্ভে নতুন কমিটির শীর্ষ তিনটি পদে নির্বাচিতদের নাম ঘোষনা দেন সাবেক সভাপতি মাহবুবুর রহমান মিলন। পূর্ণাঙ্গ কমিটি শীঘ্রই ঘোষনা করা হবে বলেও তিনি জানান। নতুন কমিটির শীর্ষ পদে থাকছেন, সভাপতি: মোয়াজেম ইকবাল, সাধারন সম্পাদক শেলী আহসান এবং উদ্ধতন সহ-সভাপতি জসিমউদ্দিন। উপস্হিত সবাই বিপুল করতালি এবং জয় বাংলা স্লোগানে নতুনদের বরন করে নেয়। প্রাক্তন সভাপতি মাহবুবুর রহমান বলেন, দক্ষ্য- বিচক্ষন, অভিজ্ঞ, বুদ্ধিমান ও ত্যাগী বিবেচনায় নতুন কমিটি পরিচালনার ভার এদের উপর অর্পিত হয়েছে।
শেলী আহসান বলেন, আমি বঙ্গঁবন্ধুর আদর্শের প্রতি আস্তাবান থেকে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষে কাজ করবো। জসিমউদ্দিন বলেন, আমার লক্ষ প্রবাস থেকে দীর্ঘদিন আওয়ামীলীগ জন্য কাজ করছি এবং ভবিষ্যতে আরও দৃঢ়তার সাথে কাজকরে সোনার বাংলা বাস্তবায়ণে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন সফলতায় সহযোগিতা করা।
অনুষ্ঠানটি শেষ পর্বে ছিল সংগীত ও নৈশভোজ। দেশের গান ও বিজয়ের গানে অনুষ্ঠান মাতালেন স্বাধীন বাংলা বেতারের শিল্পী মো. খসরু আরও ছিলেন স্হানীয় শিল্পী লাবনী, ফারজানা রিমি, পলি ইসলাম, তালাত ও বাচচু সহ আরও অনেকে। সংগীত অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন বাচচু। মুহ মুহ ‘জয় বাংলা’ শ্লোগানে অনুষ্ঠান স্হান ছিল একাকার, এ ছিল অবর্ননীয় এক নয়ন অবিরাম দৃশ্য যা আগে কখনই চোখে পড়েনি । অনুষ্ঠানের প্রবেশমুখে ছিল বিশাল আকার বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা। এত বড় পতাকা আমেরিকার অন্য কোথাও দেখা যায়নি। এই বিশাল আকার পতাকাটি এনেছেন ইসতিয়াক বাবু।
প্রবাস জীবন বিভাগে সংবাদ পাঠানোর ঠিকানা
[email protected]
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।