যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি নেতা গিয়াস আহমেদ, জিল্লুর রহমান জিল্লু ও মিজানুর রহমান মিল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য পদে যুক্ত হলেন
যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির তিন নেতাকে কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য হিসাবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। নিয়োগ প্রাপ্তরা হলেন
রোহিঙ্গা নিধন, গণহত্যা এবং নির্যাতনের দায়ে মিয়ানমারের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন পেশাজীবীরা। দ্য হেগের ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিসে (আইসিজে) মিয়ানমারের বিরুদ্ধে গাম্বিয়ার করা মামলার শুনানির শেষ দিন ১২ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার নিউইয়র্কের এক সমাবেশ থেকে এই দাবি জানানো হয়। নিউইয়র্কের ম্যানহাটানে মিয়ানমার কনস্যুলেটের সামনে বিকাল ৪টা থেকে ৫টা পর্যন্ত এই সমাবেশের আয়োজন করে কনশাস সিটিজেনস অব ইউএসএ নামে একটি সংগঠন। সংগঠনটির আহ্বায়ক ও বিশিষ্ট চিকিৎসক ডা. ফেরদৌস খন্দকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত নীরব এই প্রতিবাদ সমাবেশে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আমেরিকান ছাড়াও বিভিন্ন দেশের মানুষ যোগ দেন। এ সময় অংশগ্রহণকারীরা মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে অনেকদিন ধরে চলে আসা হত্যা, ধর্ষণ ও বাস্তুচ্যুত করার অভিযোগে দেশটির বিরুদ্ধে শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি তোলেন।সমাবেশ চলার সময় অংশগ্রহণকারীদের হাতে ‘হত্যা বন্ধ করো’, “নির্যাতন থামাও” “বিচার নিশ্চিত করো”, “রোহিঙ্গা শরনার্থীদের অধিকার দিয়ে নিজ দেশে ফিরিয়ে নাও” ইত্যাদি স্লোগান সংবলিত প্ল্যাকার্ড দেখা যায়।সেখানে বাংলাদেশের গণমাধ্যমকর্মী ছাড়াও উল্লেখযোগ্য সংখ্যক বিদেশি সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন। সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপের সময় ডা. ফেরদৌস খন্দকার বলেন, “এটি কেবল বাংলাদেশের জন্যে সমস্যা নয়। এটি গোটা মানবতার সংকট। নিরপরাধ নারী, শিশুসহ সর্বস্তরের রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে মিয়ানমার যে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস চালিয়েছে, তার বিচার হতেই হবে। আর সেটি নিশ্চিত করার এখনই সময়”।তিনি বলেন, রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতন বন্ধ, তাদেরকে সম্মান দিয়ে নিজ দেশে ফিরিয়ে নিতে হবে। এজন্যে বিশ্ব সম্প্রদায়কে আরও সোচ্চার হবার আহবান জানান ডা. ফেরদৌস খন্দকার।
প্রবাস জীবন বিভাগে সংবাদ পাঠানোর ঠিকানা
[email protected]
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।