বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
ষষ্ঠবারের মতো ব্যালন ডি’অর পুরস্কার জিতেছেন জনপ্রিয় ফুটবল তারকা লিওনেল মেসি। বিশ্বজুড়ে সাংবাদিকদের ভোটে ক্লাব পর্যায়ে ব্যক্তিগত নৈপুণ্যের পাশাপাশি দলীয় লা লিগা, কোপা দেল রের ও চ্যাম্পিয়ন্স লিগে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখায় তিনি এই পুরস্কার জিতেন। সর্বোচ্চবার এই পুরস্কার জয়ের রেকর্ড গড়ায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছে নেটিজেনরা।
মোহাম্মদ শাহ জালাল তার ফেইসবুকে লিখেন, ‘লিও মানেই ফুটবল, লিও মেসি মানেই রেকর্ড, লিও মেসি একটা ভালবাসার নাম। ফুটবল বলতে আমি মেসিকেই বুঝি৷’
‘অভিনন্দন ইতিহাসের সেরা খেলোয়াড় লিওনেল মেসিকে। লিওনেল মেসি ইতিহাসের একমাত্র খেলোয়াড়, যিনি ছয়(৬) বার ব্যালন ডি অর, ছয়(৬) বার গোল্ডেন বুট এবং ছয়(৬) বার ফিফা দ্যা বেস্ট এওয়ার্ড জিতেছেন। লিওনেল মেসি মানেই সেরাদের সেরা।’ - রিয়াজুল ইসলামের মন্তব্য।
উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে শামীম আহমেদ লিখেন, ‘ইয়েস! ইতিহাসের প্রথম প্লেয়ার হিসেবে লিওনেল মেসি রেকর্ড ৬ষ্ঠ বারের মতো ব্যালন ডি'অর জিতেছেন! অভিনন্দন লিওনেল মেসি।’
‘লা লিগায় ৩৬, চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ১২ এবং ক্লাব ও জাতীয় দলের হয়ে ৫৪ গোল করেন মেসি। সত্যি যেন তিনি এক জাদুকর। যোগ্য ব্যক্তিকেই ব্যালন ডিঅর দেয়া হয়েছে।’ - লিখেছেন আরিফুর রহমান
সাইফুল ইসলাম লিখেন, ‘গত মৌসুমটা মেসির দারুণ কেটেছে। বার্সেলোনাকে লা লিগা জেতাতে রাখেন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। কাতালান ক্লাবটির চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমি-ফাইনালে ও কোপা দেল রের ফাইনালে ওঠাতেও বড় অবদান ছিলো। ক্লাব পর্যায়ে ব্যক্তিগত নৈপুণ্যে আরও বেশি উজ্জ্বল ছিলেন মেসি। ’
নাঈমুল ইসলাম লিখেন, ‘মেসিকে এখন যে যা ইচ্ছে ভাবতে পারে, বলতে পারে। কিন্তু যুগ শেষ হলে দেখা যাবে, সে শুধু যুগশ্রেষ্ঠ নয় বরং সর্বকালের সেরা হয়েই থাকবে।’
‘ইতিহাসের অপ্রতিরোধ্য ফুটবল দানব মেসি, যার রেকর্ড হয়তো কখনোই কেউ স্পর্শ করতে পারবেনা! তার কৃতিত্ব ফুটবল প্রেমীদের হৃদয় রাজ্যে চিরকাল অম্লান থাকবে।’ - বিশ্বাস করেন শাহজাহান আলী।
শুভ কামনা জানিয়ে আসাদুল ইসলামের লিখেন, ‘ আমরা ৭ম বারের মতো অপেক্ষায় রইলাম। এগিয়ে যান বস।’
উল্লেখ্য, ২০০৯ সালে প্রথম বর্ষসেরা ফুটবলার নির্বাচিত হয়েছিলেন মেসি। ফিফার বর্ষসেরা ও ফ্রান্স ফুটবল সাময়িকীর ব্যালন ডি’অর পুরস্কার শুরুতে আলাদাভাবে দেওয়া হতো। সেবছর দুটিই জিতেছিলেন তিনি। ২০১০ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত ছয় বছর দু’টি পুরস্কার একীভূত হয়ে নাম হয় ফিফা ব্যালন ডি'অর। পরপর তিন বছর ওই পুরস্কার জিতেন মেসি। এরপর ২০১৫ সালে আবারও পুরস্কারটি জিতে নেন ফুটবলের এই মহাতারকা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।