পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ফেনীর মাদরাসা শিক্ষার্থী নুসরাত জাহান রাফি হত্যা মামলায় ১৬ জনের ডেথ রেফারেন্স শুনানি শুরু হচ্ছে শিঘ্রই। পেপারবুক তৈরিসহ দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন এটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। তিনি বলেন, যেহেতু নূসরাত হত্যার ঘটনায় দেশের জনগণের আগ্রহ রয়েছে এবং এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ মামলা। তাই দ্রুত ডেথ রেফারেন্স শুনানির উদ্যোগ নেয়া হবে। গতকাল বুধবার নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে এসব কথা বলেন তিনি। এর আগে নুসরাত হত্যা মামলার বিচারিক আদালতের রায়সহ নথিপত্র গত ২৯ অক্টোবর হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় পৌঁছায়।
গত ২৪ অক্টোবর নুসরাত হত্যা মামলার রায় ঘোষণা করেন ফেনীর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মামুনুর রশিদ। রায়ে এই মামলার প্রধান আসামি মাদরাসার তৎকালিন অধ্যক্ষ সিরাজ উদদৌলাসহ ১৬ আসামির সবাইকে ফাঁসির রশিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার আদেশ আদেশ হয়। এ ছাড়া প্রত্যকে আসামিকে ১ লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়। মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন, অধ্যক্ষ এস এম সিরাজ উদ দৌলা, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. রূহুল আমিন, ছাত্র নূর উদ্দিন, শাহাদাত হোসেন ওরফে শামীম, পৌরসভার কাউন্সিলর মাকসুদ আলম, সাইফুর রহমান মো. জোবায়ের, জাবের হোসেন ওরফে শাখাওয়াত হোসেন জাবেদ, শিক্ষক হাফেজ আবদুল কাদের, প্রভাষক আবছার উদ্দিন, নুসরাতের সহপাঠী কামরুন নাহার মণি, উম্মে সুলতানা পপি, আবদুর রহিম শরীফ, ইফতেখার উদ্দিন রানা, ইমরান হোসেন ওরফে মামুন, মো. শামীম এবং মহি উদ্দিন ওরফে শাকিল।
উল্লেখ্য, চলতিবছর ৬ এপ্রিল মাদরাসা ভবনের ছাদে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করা হয় নূসরাতকে। এর আগে তার শ্লীলতাহানি করেন অধ্যক্ষ সিরাজ উদ দৌলা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।