মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ভারতের কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী আজ শনিবার কাশ্মীর যাচ্ছেন। যদিও তিনি শ্রীনগরের ভেতরে ঢুকতে পারবেন কিনা-তা এখনও অনিশ্চিত। কিন্তু সরকারের কাশ্মীর নীতির প্রতিবাদ করতে আরও নয়জন বিরোধী নেতার সঙ্গে শহরে ঢোকার চেষ্টা করবেন রাহুল।
স্থানীয় প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, এখনও কোনও বিরোধী নেতাকে শ্রীনগর বিমানবন্দর থেকে শহরে ঢুকতে দেয়নি দিল্লি। তাই আজ শ্রীনগর বিমানবন্দর থেকে ফিরে আসতে হতে পারে রাহুল ও তার সঙ্গীদেরও। এর আগে একইভাবে ফিরে এসেছিলেন কংগ্রেস নেতা গুলাম নবী আজাদ, সিপিএমের সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি ও ডি রাজার মতো নেতারা।
আজ রাহুলের সঙ্গে ফের কাশ্মীর যাচ্ছেন এই তিন নেতা। সঙ্গে থাকছেন তৃণমূলের দীনেশ ত্রিবেদী, ডিএমকে-র তিরুচি শিব, আরজেডি-র মনোজ ঝা, এনসিপি-র মজিদ মেমন এবং কংগ্রেস নেতা আনন্দ শর্মা।
রাহুলের শ্রীনগরে যাওয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে কংগ্রেস বলেছে, গভর্নর সত্যপাল মালিক তো নিজেই আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন রাহুলকে। সেই আমন্ত্রণ গ্রহণ করেই তিনি যাচ্ছেন। আশা করি খুশি মনেই রাহুলকে শ্রীনগরে ঢোকার অনুমতি দেবেন রাজ্যপাল! জম্মু ও কাশ্মীর সরকার অবশ্য রাহুলদের না আসার পরামর্শ দিয়ে বিবৃতি জারি করেছে।
এদিকে প্রতিনিধি দলের অন্যতম সদস্য তৃণমূলের দীনেশ ত্রিবেদী বলেন, সরকার তো বলছে সব শান্ত। পরিস্থিতি স্বাভাবিক। তা হলে আমাদের যেতে আপত্তি কোথায়।
উল্লেখ্য, এর আগে রাহুল অভিযোগ করে বলেছিলেন- কাশ্মীরে অনির্দিষ্টকালীন কারফিউয়ের মধ্যে সাধারণ মানুষের ওপর নির্যাতন করা হচ্ছে। তখন এর প্রতিবাদ জানিয়ে গভর্নর সত্যপাল মালিক বলেছিলেন, রাহুল প্রকৃত সত্য জানেন না। আমি বিমান পাঠাচ্ছি। রাহুল এসে দেখে যান কাশ্মীরের অবস্থা। সঙ্গে সঙ্গে সেই প্রস্তাব লুফে নেন রাহুল। সেই সময়ই রাহুল বলেছিলেন, পরিস্থিতি একটু স্বাভাবিক হলেই তিনি যাবেন। অন্য নেতাদেরও সঙ্গে নিয়ে যাবেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।