নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
জাতীয় দলের হয়ে সর্বশেষ খেলেছেন ২০১৪ সালে। তারও দুই বছর আগে সর্বশেষ খেলেছিলেন ইউরোপে। এরপর বিভিন্ন জায়গা ঘুরে ফুটবল খেলাটা চালিয়ে যাচ্ছিলেন উরুগুয়ের স্ট্রাইকার দিয়েগো ফোরলান। এবার পেশাদার ফুটবল ক্যারিয়ারকেই বিদায় বলে দিয়েছেন ২০১০ বিশ্বকাপের সেরা খেলোয়াড়।
গেল বছর মে মাসে হংকংয়ের ক্লাব কিটচের হয়ে সর্বশেষ মাঠে নেমেছিলেন ফোরলান। গত মঙ্গলবার বিদায়ী বার্তায় গণমাধ্যমের কাছে ৪০ বছর বয়সী জানান, ‘এটা সহজ ছিল না। আমি চাইনি এমন কোনো সময় আসুক। কিন্তু আমি জানতাম এমন কিছু ঘটবে। আমি পেশাগতভাবে ফুটবল খেলা থামিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
২১ বছরের দীর্ঘ ফুটবল ক্যারিয়ারে ক্লাব ও জাতীয় দলের হয়ে অনেক অর্জন রয়েছে ফোরলানের। আর্জেন্টিনার ইন্ডিপেন্ডিয়েন্টের হয়ে ক্লাব ফুটবলে অভিষেক হয়েছিল তার। এরপর ২০০২ সালে পাড়ি জমান ইউরোপে। নাম লেখান ইংলিশ পরাশক্তি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে। জেতেন প্রিমিয়ার লিগ এবং এফএ কাপের শিরোপা। তবে সেখানে তারকা খ্যাতি পাননি। ভাগ্য বদলের আশায় চলে যান স্পেনে। আর সেখানেই ক্যারিয়ারের সেরা সময় কাটান তিনি। ভিয়ারিয়াল ও অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদের হয়ে ২০০৪ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত খেলেন ফোরলান। লা লিগায় ২৪০ ম্যাচে করেন ১২৮ গোল। দুবার জেতেন ইউরোপের লিগ ফুটবলের সর্বোচ্চ গোলদাতার পুরস্কার ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু। তবে তার ক্যারিয়ারের সেরা মুহূর্তটি ছিল ২০১০ বিশ্বকাপে। সেবার উরগুয় চতুর্থ স্থান অর্জনের পথে ৫ গোল করেছিলেন তিনি। জিতেছিলেন বিশ্বকাপের গোল্ডেন বল।
বিশ্বকাপের পর ২০১১-১২ মৌসুমটা ফোরলান কাটান ইতালিয়ান ক্লাব ইন্টার মিলানে। সেখানে ব্যর্থ হওয়ার পর ক্যারিয়ারের শেষ বছরগুলোতে একে একে ব্রাজিলের ইন্টারন্যাশিওনাল, জাপানের সেরেজো ওসাকা, উরুগুয়ের পেনিয়ারল, ভারতের মুম্বাই সিটি ও হংকংয়ের কিটচেতে খেলেন তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।