নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
ধুন্ধুমার টি-টোয়েন্টির রঙ বাড়াতে কম চেষ্টা করছে না বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) প্রতি আয়োজনেই বিশেষ কিছু করার ইচ্ছা আগে থেকেই প্রকাশ করে দেশের ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থা। সঙ্গে গর্ভর্নিং কাউন্সিলের কার্যকরী পদক্ষেপ বিশ্বময় দিন কে দিন জনপ্রিয়তা বাড়ছে বিপিএলের। এবছরই আরেকটি আসর উপহার দিতে বদ্ধ পরিকর বিসিবি। তিন ডিসেম্বর উদ্ধোধনী অনুষ্ঠান আর ৬ ডিসেম্বর মাঠের লড়াই শুরু হবার পরিকল্পনা এরই মধ্যে জানিয়ে দিয়েছে টুর্নামেন্ট কমিটি। তবে সেই সঙ্গে জানানো হয়েছিল, এবার ঘরোয়া ক্রিকেটে সবচেয়ে জমজমাট ফ্রেঞ্চাইজি ভিত্তিক টুর্নামেন্টটি ৮ দল নিয়ে করতে চায় বিসিবি। কিন্তু উল্টো একটি দল কম নিয়েই শুরু করতে হয় কি-না, তাই ভাবাচ্ছে টুর্নামেন্ট কমিটিকে।
আনুষ্ঠানিকভাবে বিপিএলের দল চিটাগং ভাইকিংসের মালিকানা ছেড়েছে ডিবিএল গ্রæপ। আর তাতেই দলটির অংশগ্রহণ নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে ধোয়াশা। তবে বিসিবির বিশ্বাস, সময়ের আগেই নতুন মালিকানায় যাবে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। এরই মধ্যে নতুন আগ্রহী খুঁজতে দরপত্র দিয়েছে বিসিবি। প্রধান নির্বাহী নিজামউদ্দিন চৌধুরী এই খবর নিশ্চিত করে জানিয়েছেন, ‘ডিবিএল গ্রæপ নামে যেটা ছিল তারা কন্টিনিউ করবে না। এরই মধ্যে এক্সপ্রেশনাল ইন্টারেস্ট দেওয়া হয়েছে। আগামী চার বছরের জন্য ফ্রাঞ্চাইজিগুলোর সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হতে যাচ্ছি। সেক্ষেত্রে চিটাগং (চিটাগং ভাইকিংস) যে দলটি আছে তারা জানিয়ে দিয়েছে যে তারা আর চালিয়ে যাবে না। নতুন কেউ নিলে চট্টগ্রামের দল অন্য কোন নামে আসতে পারে। মূলত তার ভিত্তিতেই আমাদের বিজ্ঞাপনটা দেয়া।’
বিপিএলের গত আসরেও দলটির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন জাতীয় দলের প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদিন নান্নু। ডিবিএল গ্রæপের সরে দাড়ানোর কথা নিশ্চিত করেছেন তিনিও, ‘ওরা তো মালিকানা ছেড়ে দিছে। ওরা করবে না। এখন আমরা তো জবলেস। এখন নতুন ফ্র্যাঞ্চাইজি এলে নতুন নামে হতে পারে।’
২০১৫ সালের বিপিএলের তৃতীয় আসর থেকে চট্টগ্রামের ফ্রাঞ্চাইজি হিসেবে চিটাগং ভাইকিং দল পরিচালনা করে আসছিল ডিবিএল গ্রæপ। তিন আসরে অংশ নেওয়ার পর ফ্রাঞ্চাইজি ক্রিকেটের সবচেয়ে ঝমকালো আসর থেকে নিজেদের সরিয়ে নিল ফ্রাঞ্চাইজিটি। শেষপর্যন্ত তারা না এলে বিপিএল গড়াতে পারে ছয় দল নিয়ে বলেও জানালেন সুজন, ‘আপনারা জানেন যে, গত আসরে আমাদের সাতটা টিম অংশগ্রহণ করেছিলো। মূলত আটটি টিম নিয়ে করলে শিডিউল ঠিক করতে সুবিধা হয়। সেই আলোকেই আমাদের এই বিজ্ঞাপন দেয়া। যেহেতু চিটাগং ভাইকিংসের যারা মালিক তারা আমাদের জানিয়ে দিয়েছেন, তারা আর মালিকানায় থাকছেন না। তাই আপাতত চিটাগংকেও ধরছি। আপাতত চিটগং এবং সঙ্গে আরেকটি টিম। আমাদের সঙ্গে বিভিন্ন গ্রæপ কথা বলছে। আমরা সবার সঙ্গে আলাপ করে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিবো।’
হতাশার সফর শেষ করে শ্রীলঙ্কা থেকে দু’দিন আগেই দেশে ফিরেছে বাংলাদেশ জাতীয় দল। আর ক’দিন পর লঙ্কানরাও আসবে বাংলাদেশ সফরে। তবে, জাতীয় দল নয়, সিরিজটি হবে ‘এ’ দলের। সফরসূচি এখনো চূড়ান্ত হয়নি বলে জানালেন প্রধান নির্বাহী।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।