প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
বেশ কয়েক মাস ধরে অস্ট্রেলিয়ায় আছেন চিত্রনায়িকা শাবনূর। সেখানে ছেলে আইজানকে স্কুলে ভর্তিসহ বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত রয়েছেন। তবে অস্ট্রেলিয়া থাকলেও তার মন পড়ে থাকে দেশে। দেশের চলচ্চিত্রের ভাল-মন্দ নিয়ে ভাবেন। সেখান থেকে শাবনূর বলেন, অস্ট্রেলিয়ায় আইজানকে নিয়ে ভালো আছি। তবে এখানে বেশিদিন থাকতে ইচ্ছা করে না। কয়েকদিন পরই দেশে ফিরব। আমার দেশই আমার কাছে ভাল লাগে। পৃথিবীর যেখানেই থাকি না কেন সবসময় দেশের জন্যই মন কাঁদে। চলচ্চিত্রের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে তিনি বলেন, ইন্ডাস্ট্রিতে এখন অনেকে ভালো কাজ করছেন। এখানে ইয়াং ব্লাড যুক্ত করতে হবে। নতুনদের বেশি সুযোগ দিতে হবে। নতুন অভিনয়শিল্পী তৈরি করতে হবে। পরিচালক শিল্পী তৈরির কারিগর। সেক্ষেত্রে প্রযোজকদের এগিয়ে আসতে হবে। আর ইন্ডাস্ট্রিতে যেসব শিল্পী কাজ করছেন তাদের মধ্যে ঐক্য থাকা জরুরী।
একটা বিষয় শুনে কষ্ট হয় যে, একজন শিল্পীর সঙ্গে অন্য শিল্পীর ভাতৃত্ববোধ কমে গেছে। ঐক্য নেই, সমন্বয়ও নেই। এমন অনেকে আছেন যাদের একটি সিনেমা হিট হলেই পারিশ্রমিক দ্বিগুণ করে ফেলছেন। এটা ইন্ডাস্ট্রির জন্য শুভদিক না। একজন শিল্পীর অবশ্যই পারিশ্রমিক বাড়বে। তবে তার একটা যৌক্তিক সীমা থাকা উচিত। আগে ইন্ডাস্ট্রিকে বাঁচাতে হবে। তারপর তো পারিশ্রমিকের বিষয়। এখন সিনেমার সংখ্যা খুবই কম। এ বিষয়টিতে সবার নজর দেয়া উচিত। কীভাবে ভালমানের সিনেমার সংখ্যা বাড়ানো যায়, এ নিয়ে চিন্তা করা দরকার। সকলে মিলে কাজ করলেই ইন্ডাস্ট্রি ঘুরে দাঁড়াবে। শাবনূর বলেন, এখন বিশ্বজুড়ে আমাদের সিনেমার দর্শক বেড়েছে। বিদেশে প্রবাসীরা বাংলা সিনেমা দেখছেন। এ বিষয়টি সমন্বিত করে কাজে লাগালে আমাদের ইন্ডাস্ট্রি ঘুরে দাঁড়াতে পারবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।