পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পেকুয়ায় ঘুর্ণিবাতাসে ৫০ টি বসতবাড়ি সম্প‚র্ণ বিধ্বস্ত হয়েছে। উপজেলার উজানটিয়া ইউনিয়নের ফেরাসিঙ্গা পাড়া, ষাড়ধুনিয়া পাড়া, বাজার পাড়া, মগনামা ইউনিয়নের কালার পাড়াসহ আরো কয়েকটি পাড়ায় বুধবার দুপুরে এই ঘটনা ঘটে। এতে রেজিয়া বেগম নামের এক গৃহবধূসহ ৫ জন আহত হয়েছে। গতকাল বুধবার দুপুর ১টার দিকে প্রবল বাতাসের ঘূর্ণিপাকের কারণে এ ক্ষয়ক্ষতি হয় বলে স্থানীয় ইউপি সদস্যরা নিশ্চিত করেন।
উজানটিয়া ইউনিয়নের ইউপি সদস্য আব্দুর রহিম বলেন, তার ওয়ার্ডের ফেরাসিঙ্গা পাড়ায় বাতাসের প্রবল ঘূর্ণিপাকে জাফর আলম, নুরুল আলম, বেলাল হোসেন, আবুল হাশেম, আবুল হোসেন, শহিদুল্লাহ, আবদু শুক্কুর, জালাল আহমদের বসতবাড়ি সম্প‚র্ন বিধ্বস্ত হয়ে ৩০ লাখ টাকার মত ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। আরো ১০টির মত বসতবাড়ি আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এসমস্ত পরিবারের সবাই খোলা আকাশের নিছে বসবাস করছে।
মগনামা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শরাফত উল্লাহ চৌধুরী ওয়াসিম বলেন, কালার পাড়ায় ৬টি বসতবাড়ি সম্প‚র্ণ বিধ্বস্ত হয়েছে। তাৎক্ষনিকভাবে আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছি। তারা যাতে কষ্ট না পায় সে ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
উজানটিয়া ইউপির চেযারম্যান শহিদুল ইসলাম বলেন, প্রায় ২০টির মত বসতবাড়ি সম্প‚র্ণ বিধ্বস্ত হয়েছে। এক মহিলা ও এক শিশুসহ ৫ জন আহত হয়েছে। তাদেরকে তাৎক্ষনিকভাবে সহযোগিতা করা হয়েছে। তাৎক্ষনিকভাবে ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে পেকুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহাবুব-উল করিম বলেন, বাতাসের প্রবল ঘূর্ণিপাকের কারণে উজানটিয়া এবং মগনামায় বেশ কয়েকটি বসতবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে এসমস্ত এলাকায়। তাদেরকে সরকারের পক্ষ থেকে সহযোগিতা করা হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।