মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
গোটা বিশ্বকে ইলিশ খাওয়াবে বাংলা৷ বাংলার পুকুরে ইতিমধ্যে ইলিশ মাছ চাষ চলছে। গুরুত্ব আরও বাড়াতে ডায়মন্ডহারবারে ইলিশ মাছ রিসার্চ সেন্টার তৈরি হয়েছে। সেখানে ডিম উপাদনের কাজ চলছে। সফল হলেই আগামিদিনে পুরোদমে হবে মাছ উৎপাদন হবে সেখান থেকে৷ বিধানসভায় জানিয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
চলতি বিধানসভা অধিবেশনে রাজ্যের মাছ উৎপাদন নিয়ে আলোচনায় অংশ নেন মুখ্যমন্ত্রী৷ শুরুতেই বাংলাদেশের সঙ্গে তিস্তা চুক্তির প্রসঙ্গ তোলেন তিনি। তিস্তা জলবণ্টন চুক্তি না হওয়ায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আক্ষেপ জানিয়েছিলেন। সেই প্রসঙ্গেই মুখ্যমন্ত্রী এদিন বলেন, “তিস্তার জল দিতে পারিনি ওদের। সেটা নিয়ে ওদের দুঃখ আছে। ওরা বন্ধু দেশ। আমাদের উপায় থাকলে দিতাম। ওরাও ইলিশ মাছ দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে।”
গত চার বছর ধরে এ পাড়ে ইলিশ রপ্তানি বন্ধ করে দিয়েছে ওপার বাংলা। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, “বাংলার মানুষ মাছে-ভাতে থাকে। ইলিশের চাহিদার জন্য আমরা ইলিশ মাছের রিসার্চ সেন্টার করেছি। বাংলায় এখন আর ইলিশের অভাব নেই। এখানেই প্রচুর ইলিশ হচ্ছে। দু’-এক বছরের মধ্যে আর বাইরে থেকে ইলিশ নিতে হবে না। তা ছাড়া আমাদের ইলিশ উৎপাদনের রিসার্চ সম্পূর্ণ হলে আগামিদিনে পশ্চিংবঙ্গই সারা পৃথিবীতে ইলিশ মাছ সরবরাহ করবে৷”
জলের গুরুত্ব বিচার করে আরও বেশি পুকুর খনন করার নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর কথায়, ‘‘ইতিমধ্যে সরকার ‘জল ধরো জল ভরো’ প্রকল্পে প্রথম লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করেছে। পরিবেশের কথা চিন্তা করে আরও বেশি পরিমাণে পুকুর খননের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’’ বাম বিধায়ক আনিসুর রহমানের প্রশ্নের জবাবে মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, “আমাদের ‘জল ধরো জল ভরো’ প্রকল্পে ৫০ হাজার পুকুর কাটার লক্ষ্যমাত্রা ছিল। কিন্তু আমরা তিন লাখ পুকুর কেটেছি।”
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।