রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
রংপুরের পীরগাছায় পুলিশের উপস্থিতিতে আসামির বাড়িতে বাদি সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে আসবাবপত্র ভাঙচুরের ঘটনা ঘটিয়েছে।
সরেজমিনে জানা যায়, উপজেলার ছাওলা ইউনিয়নের পশ্চিম হাগুরিয়া হাশিম গ্রামে সম্প্রতি সময়ে অটো রিকসা চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে পাল্টা-পাল্টি দুটি মামলা দায়ের হয়। ওই মামলার আসামি ধরতে শনিবার দুপুরে পীরগাছা থানার এসআই কনক ও আতিক ছাওলা ইউনিয়ন যুবলীগ সভাপতি শাহআলমের বাড়িতে উপস্থিত হয়ে আসামি খুঁজতে থাকে। এসময় পুলিশের সাথে থাকা মামলার বাদি আশিকুর রহমান আকাশ শাহআলমের পিতা আব্দুর রহমানের ঘরে প্রবেশ করে আসবাবপত্র ভাঙচুর শুরু করে। ভাঙচুরের সময় শাহআলম ও তার লোকজন বাঁধা দিতে গেলে পুলিশ আকাশের পক্ষ নিয়ে পাল্টা প্রতিরোধ গড়ে তোলে। ভাঙচুরের একপর্যায়ে এলাকাবাসী আকাশ ও পীরগাছা থানার এসআই কনক ও আতিককে আটক করে। দীর্ঘ ৩ ঘন্টা আটক থাকার পর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আরিফুল হক লিটন ও স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল হাকিমের সহযোগীতায় তাদেরকে উদ্ধার করা হয়। এদিকে পুলিশ সাদা পোশাকে আসামি ধরার নামে বাদিকে ভাঙচুরের সহযোগীতা করায় এলাকার শত শত লোক বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। এঘটনায় ওই এলাকায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে।
ছাওলা ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি শাহআলম জানান, পূর্বশত্রুতার জের ধরে আশিক পুলিশের সহযোগীতায় আমার বাড়িতে হামলা চালায়। এসময় এলাকাবাসী ওই সন্ত্রাসী আশিক ও পুলিশের দুই এসআইকে আটক করে। এঘটনায় থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশ মামলা নেয়নি।
ঘটনাস্থলে আটক পীরগাছা থানার এসআই কনক বলেন, ঘটনাস্থলে আমাদের আটক করা হয়নি। মামলার বাদি আশিককে আটক করা হয়েছিল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।