নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
তিন গোলে পিছিয়ে থেকেও জয়! নাটকীয় জয়ে নিজেদের ইতিহাসে প্রথমবারের মত চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে ওঠা। কিছুতেই যেন বিষ্ময়ের ঘোর কাটছে না স্পার্সদের।
গতকাল নেদারল্যান্ডসনের আমস্টার্ডামে সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগে স্বাগতিক আয়াক্সকে ৩-২ গোলে হারায় টটেনহাম হটস্পার। ঐতিহাসিক জয়ে সফরকারীদের হয়ে হ্যাটট্রিক করেন লুকাস মৌরা। প্রথম লেগে লন্ডন থেকে ১-০ গোলের জয় নিয়ে ফিরেছিল ডাচ ক্লাব। দুই লেগ মিলে স্কোরবোর্ড হয় ৩-৩। অ্যাওয়ে গোলে এগিয়ে থাকায় আগামী ১ জুন মাদ্রিদের মেত্রোপলিতানো স্টেডিায়ামের ফাইনালে উঠে যায় মাউরিসিও পচেত্তিনোর দল। যেখানে তাদের প্রতিপক্ষ আরেক ইংলিশ দল লিভারপুল।
ম্যাচের নায়ক মৌরা নিজেদের উপর থেকে বিশ্বাস না হারানোর গল্প করলেন, ‘আমি সব সময় আমার সতীর্থদের উপর আস্থা রাখি। আমাদের অনেক যোগ্যতা রয়েছে, এমনকি দলের আসল খেলোয়াড়কে ছাড়াই। এটাই আমাদের দল, আমাদের পরিবার।’ হ্যাটট্রিক তারকা রয়েছেন বিষ্ময়ের ঘোরে, ‘ফুটবল আমাদের এমন মুহূর্ত উপহার দেয় যা কখনো আমরা ভাবতেই পারি না।’ ‘এটা আমার জীবনের, ক্যারিয়ারের সেরা মুহূর্ত।’ ‘আমার অনুভূতি এখন ভাষায় প্রকাশ করা অসম্ভব।’
বিজয়ী কোচ পচেত্তিনোর মতে এটা তার জন্য ঐতিহাসিক রাত, ‘আমার আবেগ ও অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন। আমি মনে করি, এটা আমার জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ রাত। যেভাবে ম্যাচটা শেষ হলো, যা কিছু ঘটল, প্রথমার্ধ, যেভাবে আমরা খেলার পরিকল্পনা করলাম, তিন মিনিট পর যখন আমরা গোল হজম করার পর যেভাবে পরিকল্পনা ভেঙে পড়ল এবং আমি মনে করি সবকিছুই ছিল দুর্দান্ত।’ সব কৃতিত্ব তিনি দিচ্ছেন শিষ্যদের, ‘সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেটা আমি বলতে চাই তা হলো, আমার খেলোয়াড়দের অভিনন্দন জানানো। আমার কাছে তারা সবাই নায়ক। গত ছয় মাস আমি আপনাদের এটা বলছি। আবারও আমি বাক্যটা পুনরাবৃত্তি করছি।’ ‘ক্লাবকে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে পৌঁছে দেওয়াটা অলৌকিক ঘটনার খুব কাছাকাছি।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।