মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
পশ্চিমবঙ্গে জনসভা করতে গিয়ে বারবার ফাঁকা মাঠে বক্তৃতা দিতে হচ্ছে ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি সভাপতি অমিত শাহকে। গত মঙ্গলবারও তাই হয়েছে। এতে বেশ হতাশ তিনি।
এবারই প্রথম নয়, বরং বলা ভাল যে তার বেশিরভাগ সভাতেই এমনই চিত্র। অমিত শাহ মুখে বার বার বাংলায় ২৩ বা কখনও ৩০টি আসন পাওয়ার দাবি করছেন। তারপরও তার সভায় হাতেগুনা যে লোকসমাগম হচ্ছে, তাতে রীতিমতো চিন্তায় ভাঁজ পড়েছে পশ্চিমবঙ্গ বিজেপি নেতাদের কপালে। ভিড় তো দূরে থাক, সভার মাঠের যে ছবি উঠে আসছে, তাতে আশঙ্কাতেই ভুগছেন তারা। শুধু বিজেপি নেতারাই নন, স্বয়ং অমিত শাহ বাংলার সভার চিত্র নিয়ে যথেষ্ট হতাশ বলেই দলীয় সূত্রে জানা গেছে। গত মঙ্গলবার ঘাটালে বিজেপি প্রার্থী ভারতী ঘোষের সমর্থনে যে সভা করলেন অমিত শাহ, তাতে মাঠের ৯০ শতাংশই ছিল ফাঁকা। মাঠের লোকসমাগম দেখে হতাশ অমিত শাহ অবশ্য সেখান থেকেই তৃণমূল ও কংগ্রেসকে আক্রমণ শানালেন।
গত ১ মে কল্যাণীতেও একই চিত্র দেখা গিয়েছিল অমিত শাহর সভায়। সেখানে তাকে সভা করতে হয়েছিল প্রায় ফাঁকা মাঠে। কল্যাণীর মাঠে অমিত যখন ভাষণ দিচ্ছিলেন, তখন গোটা মাঠই কার্যত খালি। স্থানীয় লোকদের দাবি, এলাকার ওই মাঠে ক্রিকেট প্রতিযোগিতা হলেও এর চেয়ে বেশি ভিড় হয়। কিন্তু অমিতের সভা সেখানে মুখ পুড়িয়েছে বিজেপির।
এ নিয়ে চরম ক্ষুব্ধ অমিত শাহ নিজেই। ওইদিন সকাল ১০টায় ওই সভা হওয়ার কথা থাকলেও ভিড় হয়নি বলেই তা অনেকক্ষণ পিছিয়ে দেন অমিত শাহ। কিন্তু তাতেও কোনও লাভ হয়নি। ফাঁকা মাঠেই সভা করতে হয় তাকে। এমনকী অমিত শাহ মঞ্চে আসার পর বারবার ঘোষণা করতে হয়, ‘আপনার ছায়া থেকে মাঠে নেমে আসুন, আমাদের সর্বভারতীয় সভাপতি চলে এসেছেন।’ এমন ঘোষণাতেও ফাঁকা মাঠের চিত্র বদলায়নি। সূত্র : এই সময়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।