নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
গকুলাম কেরালা এফসি’র বোকামিতে ভারতীয় নারী লিগে না খেলেই দেশে ফিরে আসলেন বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা ফুটবল দলের অধিনায়ক সাবিনা খাতুন। মঙ্গলবার সকালে কলকাতা থেকে ঢাকায় ফিরেছেন তিনি। ১২টি দল নিয়ে ইন্ডিয়া উইমেন্স লিগের চূড়ান্ত পর্বের খেলা পাঞ্জাবের লুধিয়ানার গুরুনানক স্টেডিয়ামে শুরু হয়েছে ৫ মে। চলবে ২২ মে পর্যন্ত। এই লিগে গকুলাম কেরালা এফসি’র হয়ে খেলার কথা ছিল সাবিনার। সোমবার সন্ধ্যায় তিনি কলকাতায় পাড়িও জমিয়েছিলেন। কিন্তু কলকাতায় গিয়ে সাবিনা জানতে পারলেন, যেহেতু লিগের চুড়ান্ত পর্বের খেলা শুরু হয়ে গেছে। তাই এখন আর বিদেশী খেলোয়াড় নিবন্ধনের সময় নেই। যে কারণে না খেলেই মঙ্গলবার কলকাতা থেকে দেশে ফিরে আসলেন বাংলাদেশ নারী ফুটবলের এই গোলমেশিন।
প্রথম দিকে চাইনিজ তাইপে গিয়ে স্থানীয় লিগে খেলার কথা ছিল সাবিনার। কিন্তু দিল্লি গিয়েও ভিসা না পাওয়ায় সেখানে খেলতে যেতে পারেননি। এদিকে চাইনিজ তাইপেতে খেলার আশায় গেল বছর খেলা ভারতীয় লিগের দল সেথু এফসিকেও এবার না করে দিয়েছিলেন সাবিনা। যার ফলে নেপালের ফুটবলাদের নিয়ে বিদেশী কোটা পূরণ করে ফেলে সেথু এফসি। দু’কূল হারিয়ে যখন দিশেহারা, তখন গকুলাম কেরালায় খেলার প্রস্তাব পান সাবিনা। এ প্রস্তাব লুফে নিয়ে সোমবার সন্ধ্যা সোয়া ৭টায় কলকাতার উদ্দেশে রওনা দেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। কিন্তু কলকাতায় গিয়ে জানতে পারেন তিনি খেলতে পারবেন না। ক্লাবের বিদেশি কোটায় খেলোয়াড় নিবন্ধনের সময় পেরিয়ে গেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে সাবিনা বলেন, ‘কলকাতায় আসার পর ক্লাব থেকে জানানো হয়, ৫ মে লিগের খেলা শুরু হয়েছে। তাই এখন আর বিদেশী খেলোয়াড়ের রেজিস্ট্রেশনের সময় নেই। কি আর করা। ভাগ্য খারাপ। তাই না খেলেই দেশে ফিরতে হয়েছে।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।