পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
ফিলিস্তিনের গাজার প্রায় ৭৫ ভাগ মসজিদই ধ্বংস করে দিয়েছে ইহুদিবাদী ইসরাইল। সম্প্রতি এমন খবর প্রকাশ করেছে মিডল ইস্ট মিরর। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরাইল গত গত ৫১ দিনে ৭৩টি মসজিদ পুরোপুরি ধ্বংস করে দিয়েছে। সেইসঙ্গে ২০৫টি মসজিদ আংশিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে ইহুদিবাদী ইসরাইল। ফিলিস্তিন ইকোনোমিক কাউন্সিল ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড কন্সট্রাকশন (পিইসিডিসি ) কর্তৃক গঠিত কমিটি এক বিবৃতে জানায় ইসরাইলের হামলায় কবরস্তান, দাতব্য সংস্থা থেকে শুরু করে তাদের পবিত্র স্থান মসজিদ অনেক। পিইসিডিসি’র ভাষ্য এসব ধ্বংসপ্রাপ্ত বস্তুর ক্ষতির পরিমাণ ৪০.৪ মিলিয়ন ডলার। এছাড়া ইসরাইলের হামলায় গাজায় অবস্থিত দুটি গির্জাও সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে। পিইসিডিসি জানায়, ফিলিস্তিনের জাবালায় অবস্থিত বিখ্যাত মসজিদ আল-ওমরি ধ্বংস করে ইসরাইল। এছাড়াও ১৩৬৫ বছর আগে হজরত আমর ইবনুল আসের সময়কার একটি প্রাচীন মসজিদ ধ্বংস করা হয়েছে।মসজিদটির নাম ছিল মানারাত আল-জাহের। এটিতে একসঙ্গে অন্তন্ত ২ হাজার মুসল্লি একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারতো। সিএনএন’র খবরে বলা হয়, বিশৃঙ্খলার অভিযোগে গ্রেফতার হওয়ার পর তার চোখ বেঁধে ফেলা হয়। হাতও বাঁধা হয় পিছমোড়া করে। এর পর নির্মমভাবে গুলি করা হয়েছে ফিলিস্তিনি কিশোর আল বাদানকে। গত বৃহস্পতিবার অধিকৃত পশ্চিমতীরের বেথেলহেমের তুকু গ্রামে একটি দাফন অনুষ্ঠানের পর ইসরাইলি সেনারা এই নির্মমতা চালান। ফটো ও ভিডিওতে দেখা যায়, ১৫ বছর বয়সী ওসামা আল বাদানের হাত পিছমোড়া করে বাঁধা। তার কাছে দাঁড়িয়ে থাকা অন্তত চার ইসরাইলি সেনার কাছ থেকে সে পালাতে চেষ্টা করছিল। তার বাবা আলী আল বাদান বলেন, বাদানের প্রতিটি পায়ে একটি করে গুলি করা হয়েছে। ‘তার কোনো অপরাধ ছিল না। তবু তাকে গ্রেফতার করা হয়। ইহুদি সেনারা তার বিরুদ্ধে পাথর নিক্ষেপের অভিযোগ করেন। মিডল ইস্ট মিরর, সিএনএন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।