নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
১৬২ রানের লক্ষ্য দিয়ে চেন্নাই সুপার কিংসকে চেপে ধরেছিল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। কিন্তু মহেন্দ্র সিং ধোনির দুর্দান্ত এক ইনিংস শেষ বল পর্যন্ত ধরে রেখেছিল উত্তেজনা। যাতে ১ রানের নাটকীয় জয় পেয়েছে বেঙ্গালুরু।
রোববার রাতের ম্যাচে শেষ ওভারে ২৬ রান দরকার ছিল চেন্নাইয়ের। আগের বলে ডোয়াইন ব্রাভোকে হারানোর পর ক্রিজে শারদুল ঠাকুরকে সঙ্গী হিসেবে পান ধোনি। কিন্তু তাকে স্ট্রাইকে আনার প্রয়োজন মনে করেননি চেন্নাই অধিনায়ক।
উমেশ যাদবকে চার মেরে শুরু, এরপর টানা দুটি ছয়ে বেঙ্গালুরুকে ভড়কে দেন ধোনি। চতুর্থ বলে ২ রান নিয়ে পঞ্চম বলে আরও একটি ছয় মারেন তিনি। তাতে শেষ বলে প্রয়োজন ছিল ২ রানের। উমেশের স্লোয়ার লেগ কাটার ব্যাটে লাগিয়ে দৌড় দেন উইকেরক্ষক ব্যাটসম্যান। কিন্তু পার্থিব প্যাটেল বল ধরেই দুর্দান্ত থ্রোয়ে শারদুলের দিকের স্টাম্প ভাঙেন। সঙ্গে সঙ্গে বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম ফেটে পড়ে উল্লাসে।
টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে ৮৪ রানের সেরা ইনিংস খেলেও দলকে জেতাতে না পারার হতাশা নিয়ে মাঠ ছাড়েন ধোনি। মাত্র ৪৮ বলে ৫ চার ও ৭ ছয়ে ইনিংসটি সাজান তিনি।
তার আগে ২৮ রানে চেন্নাই ৪ উইকেট হারালে আম্বাতি রাইডুকে (২৯) নিয়ে ৫৫ রানের জুটিতে প্রতিরোধ গড়েন ধোনি। এই জুটি ভাঙার পর রানের গতি কমতে থাকে। তবে শেষ ওভারে ম্যাচ জমিয়ে দেন চেন্নাইয়ের অধিনায়ক।
বেঙ্গালুরুর পক্ষে ডেল স্টেইন ও উমেশ দুটি করে উইকেট নেন।
তার আগে পার্থিবের ৩৭ বলে ৫৩ রানের ইনিংসে বেঙ্গালুরু ৭ উইকেটে করে ১৬১ রান। মঈন আলী (২৬), এবি ডি ভিলিয়ার্স (২৫) ও অক্ষদীপ নাথ (২৪) স্কোরবোর্ডে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। জবাবে চেন্নাই থামে ৮ উইকেটে ১৬০ রানে।
ম্যাচসেরা হয়েছেন পার্থিব। এই ম্যাচ জিতেও ১০ ম্যাচ শেষে সবার নিচে বেঙ্গালুরু (৬)। সমান খেলে ১৪ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষেই আছে চেন্নাই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।