Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

সেঞ্চুরিতে বেঙ্গালুরুকে প্লে অফের আশা দিলেন কোহলি

আইপিএল টি-২০

স্পোর্টস ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ২০ এপ্রিল, ২০১৯, ১:০৪ এএম | আপডেট : ১১:২৩ এএম, ২০ এপ্রিল, ২০১৯

টানা হারের বৃত্তে থাকায় এই ম্যাচ হারলেই প্লে অফের সম্ভাবনা গাণিতিকভাবে শেষ হয়ে যেত রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর। কলকাতা নাইট রাইডার্সের বিপক্ষে ১০ রানের জয়ে সেই সম্ভাবনা টিকে রইলো বিরাট কোহলিদের।

শুক্রবার রাতে টস হেরে ব্যাট করতে নামা বেঙ্গালুরু বড় স্কোর পেয়েছে কোহলির ঝড়ো গতির সেঞ্চুরিতে। ৫৮ বলে ১০০ রান করে ফেরেন শেষ বলে। তার ৯টি চার ও ৪ ছয়ে সাজানো ইনিংসে বড় স্কোর পায় তারা। এছাড়া মঈন আলীর ২৮ বলের বিধ্বংসী ইনিংসে করা ৬৬ রানও রাখে কার্যকরী ভূমিকা। এই দুইয়ে ভর করে ৪ উইকেটে ২১৩ রানের পাহাড়ে গড়ে কোহলির দল।

জয়ের লক্ষ্যে খেলতে নামা কলকাতার শুরুটা নড়বড়ে করে দেন মৌসুমে প্রথম ম্যাচ খেলতে নামা ডেল স্টেইন। শুরুর আঘাতে ৩৩ রানে ফেরেন ৩ ব্যাটসম্যান। জয়টাকে এক সময় অসম্ভব মনে হলেও তা সম্ভবের পথে এগোয় আন্দ্রে রাসেল ও নিতিশ রানার তাণ্ডব চালানো ব্যাটিংয়ে। দুজনের বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে ১৪.৭৫ রান রেটে ১১১ রান ওঠে এই জুটিতে। আর এই জুটিই পরাজয়ের শঙ্কায় ফেলে দেয় কোহলি শিবিরকে।

কিন্তু আগের ক্ষতিতে শেষ পর্যন্ত তারা সেটা আর পুষিয়ে নিতে পারেননি। শেষ ওভারে প্রয়োজন ছিলো ২৪ রান। দুই বলে এক রান নিয়ে রাসেলকে স্ট্রাইক দিলে বলে বলে ছক্কার হিসেবটা মেলাতে পারেন নি বেশ ক’ম্যাচ ধরেই কব্জির চোটে ভেগা এই ক্যারিবিয়ান। যোগ করতে পারেন ১৩ রান। রাসেল ২৫ বলে ২ চার ও ৯ ছক্কা মেরে ৬৫ রানে ফিরলে ৫ উইকেটে ২০৩ রান জমা হয় কলকাতার স্কোরবোর্ডে। আর ৪৬ বলে ৯ চার ও ৫ ছক্কায় ৮৫ রানে অপরাজিত ছিলেন রানা।

বেঙ্গালুরুর হয়ে দুটি উইকেট নেন স্টেইন। একটি নেন স্টোইনিস ও সৈনি। ম্যাচসেরা সেঞ্চুলিয়ান কোহলি।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: আইপিএল

২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২

আরও
আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ