Inqilab Logo

মঙ্গলবার ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৯ আশ্বিন ১৪৩১, ২০ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরী

প্রস্তুত ৯০ কোটি ভোটারের দেশ

ভারতের জাতীয় নির্বাচন শুরু কাল

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ১০ এপ্রিল, ২০১৯, ১২:০৩ এএম

আর একদিন পরই ভারতের জাতীয় নির্বাচন। ৭ দফা নির্বাচনে ভোটদানের জন্য প্রস্তুত দেশটির ৯০ কোটি ভোটার। একই সঙ্গে ভোট গ্রহণের জন্য প্রস্তুত সরঞ্জাম নিয়ে ভোটকর্মীরাও। নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ার মুহূর্তে আরো শাণিত হয়েছে শীর্ষ রাজনীতিকদের মুখের ভাষা। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গতকাল এক জনসভায় কেন্দ্রে গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন তার রাজ্যে বিজেপি একটি আসনও পাচ্ছে না। অন্যদিকে বিজেপির ইশতেহারকে ‘বিচ্ছন্ন মানুষের কণ্ঠস্বর’ বলে আখ্যায়িত করেছেন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী। এর আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তার দেশের মধ্যবিত্তদের ৫ বছরের জন্য কর মওকুফের প্রতিশ্রুতি দেন। এর সঙ্গে রয়েছে রাম মন্দির নির্মাণের কথাও। প্রতিটি দল ও জোট তাদের নিজেদের প্রতীকের পক্ষে যেমন জোরালো বক্তব্য রাখছেন তেমনি প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে ফেসবুক, টুইটার, হোয়াটস অ্যাপের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়ানো হচ্ছে নানা বক্তব্য-ছবি। এর মধ্য থেকে ফেক বা ভুয়া তথ্য যাচাই-বাছাই করে ফেলে দেবার কাজও জোরে শোরে চালিয়ে যাচ্ছে নেট চেকাররা। নির্বাচনী প্রচারে প্রার্থীরা ব্যস্ত থাকার সুযোগে দুর্বুত্তরা তাদের টার্গেট করে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। গতকাল ঝাড়খন্ডে মাওবাদীদের হামলায় নিহত হয়েছেন বিজেপিদলীয় এক বিধায়কসহ ৫ জন। অপর নিহত ব্যক্তিরা বিধায়কের নিরাপত্তা দলের সদস্য।
কেন্দ্রে সরকার গড়বে তৃণমূল কংগ্রেস। গতকাল মঙ্গলবার রায়গঞ্জের নির্বাচনী সভায় দাবি করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন নরেন্দ্র মোদি সরকারকে তীব্র আক্রমণের পাশাপাশি কংগ্রেস ও সিপিএম-কেও একহাত নেন মমতা।
রায়গঞ্জের তৃণমূল প্রার্থী কানাইলাল আগরওয়ালের সমর্থনে প্রচারে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির তীব্র সমালোচনা করেন মুখ্যমন্ত্রী। বলেন, ‘দেশ থেকে বিদায় নিক বিজেপি। বিরোধীদের বিপদে ফেলতে কেন্দ্রীয় সংস্থাকে ব্যবহার করছে বিজেপি। জওয়ান মেরে জওয়ান প্রেম দেখাচ্ছে। ওরা গোরুকে রক্ষা করে, মানুষকে করে না। ৫ বছরে দেশে ২ কোটি মানুষ বেকার হয়েছে। মোদি ফ্যাসিবাদীদের সম্রাট। নোটবন্দি করে সারা দেশের টাকা লুট করেছেন মোদি। নিজের নামে তিনি সিনেমা করেছেন। এমন লুটতরাজের মন্ত্রিসভা আগে কখনও হয়নি।’
বিজেপিকে হঠাতে রাজ্যে রাজ্যে তৃণম‚ল জোট বেঁধেছে বলে উল্লেখ করে মমতা বলেন, ‘কেন্দ্রে সরকার গড়ব আমরা। সরকার গড়তে সবচেয়ে গুরুত্বপ‚র্ণ ভ‚মিকা নেবে তৃণম‚ল। কংগ্রেস একা সরকার গড়তে পারবে না।’ কংগ্রেসকে একহাত নিয়ে তৃণম‚ল নেত্রী বলেন, ‘কংগ্রেস বা সিপিএমকে ভোট দিয়ে ভোট নষ্ট করবেন না। কংগ্রেস, সিপিএম, বিজেপি সব এক। কংগ্রেস আরও ভালো করে লড়লে বিজেপির এই বাড়বাড়ন্ত হত না।’ উত্তরপ্রদেশে অখিলেশ-মায়াবতী ভালো ফল করুক বলেও এদিন মন্তব্য করেন মমতা।
খাতা খুলতে পারবে না বিজেপি বলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রত্যয়ী জবাব। বিজেপি এবার উঠে দাঁড়াতে পারবে না। বাংলায় তো শ‚ন্য পাবেই, খাতা খুলতে পারবে না তামিলনাড়ু, কেরালা, ওড়িশাতেও। এছাড়া বিজেপি হারবে বাংলার প্রতিবেশী রাজ্য বিহার, ঝাড়খন্ডেও। উত্তরপ্রদেশেও শোচনীয়ভাবে হারবে, হারবে রাজস্থান, ছত্তিষগড়, মধ্যপ্রদেশেও। তাহলে জিতবে কোথায়? প্রশ্ন তোলেন মমতা। বিজেপি রাজ্যে অস্তিত্ব সংকটে পড়বে রায়গঞ্জের সভা থেকে রীতিমতো চ্যালেঞ্জের সুরে তিনি বলেন, কোনও আসনেই জিততে পারবে না বিজেপি। ভোটের ফলাফল ঘোষণার পর দেখবেন বিজেপি এ রাজ্যে অস্তিত্ব সংকটে পড়ে গিয়েছে। আর অন্যান্য রাজ্যেও বিজেপির হাল একই হবে। যে সমস্ত জনমত সমীক্ষা হচ্ছে, তা তিনি বিশ্বাস করেন না বলে সাফ জানিয়ে দেন। জনমত সমীক্ষা, ভিত্তি নেই সোমবার এক বেসরকারি চ্যানেলের সাক্ষাৎকারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বলেন, ওসব জনমত সমীক্ষা ম্যানুপুলেট করা যায়। টাকা ফেললেই সমীক্ষা বদলে যায়। কোনও ভিত্তি নেই। বিধানসভা ভোটের আগে তো দেখেছিলেন, রাজ্যে আমাদের হারিয়ে দেয়া হয়েছিল। তারপর বাস্তবে দেখা গিয়েছে কী ফলাফল হয়েছে। আমার স্থির বিশ্বাস, মানুষ মোদি সরকারকে ছুঁড়ে ফেলে দেবে।
বিজেপির ইশতেহার ‘এক বিচ্ছিন্ন মানুষের কণ্ঠস্বর’ : রাহুল
বিজেপির সদ্য প্রকাশিত ইশতেহার আগ্রাসী এবং এতে দূরদর্শিতার কোনও ছাপ নেই বলে উল্লেখ করেছেন কংগ্রেসের সভাপতি রাহুল গান্ধী। এক টুইট বার্তায় তিনি বলেন, ‘এই ইশতেহারে এক বিচ্ছিন্ন মানুষের কণ্ঠস্বর ছাড়া কিছুই নেই। নাম উল্লেখ না করলেও এই কটাক্ষ যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উদ্দেশেই তা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই। গত সোমবার বিজেপির ইশতেহার প্রকাশের সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, ঠান্ডা ঘরে বসে থেকে দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে মোকাবেলা করা সম্ভব নয়। এরপরই কংগ্রেস শিবির থেকে মোদির এমন বক্তব্যের জবাব দিয়েছেন রাহুল।
টুইট করে বিজেপির ইশতেহার নিয়ে নিজের বক্তব্য জানান রাহুল। সেখানে তিনি লিখেছেন, ‘আলোচনার মধ্য দিয়ে তৈরি হয়েছিল কংগ্রেসের ইশতেহার। লাখ লাখ মানুষের কথা আছে এই শক্তিশালী ইশতেহারে। সেখানে বিজেপির ইশতেহার বানানো হয়েছে বন্ধ ঘরে, যা আসলে এক বিচ্ছিন্ন মানুষের একার কথা। একই সঙ্গে এই ইশতেহার আগ্রাসী এবং তাতে দ‚রদর্শিতার চিহ্নমাত্র নেই।
রোববার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং একাধিক কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর উপস্থিতিতে নিজেদের ইশতেহার সামনে আনে বিজেপি। সেখানে দেশের নিরাপত্তা, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান এবং দীর্ঘমেয়াদি কর্মসংস্থানের ওপর জোর দেওয়ার কথা বলা হয়। পাশাপাশি কৃষকদের কল্যাণে বিশেষ প্রকল্প এবং দেশের পরিকাঠামোতে ১০০ কোটি টাকা বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতিও রাখা হয়েছে। ক্ষমতায় এলে মধ্যবিত্তদের জন্য পরের পাঁচ বছরে কর ছাড়ের কথাও বলেছে বিজেপি। একই সঙ্গে নিজেদের পুরনো দাবি অযোধ্যার রামমন্দির নির্মাণের প্রসঙ্গও রাখা হয়েছে এই ইশতেহারে।
নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশ করতে গিয়ে নরেন্দ্র মোদি বলেন, জাতীয়তাবোধই আমাদের অনুপ্রেরণা, গরিবদের শক্তিশালী করাই আমাদের দর্শন এবং ভালোভাবে সরকার চালানোই আমাদের লক্ষ্য।
অন্যদিকে গত সপ্তাহেই নিজেদের ইশতেহার সামনে এনেছে কংগ্রেস। ওই ইশতেহার অনুযায়ী ‘ন্যায়’ প্রকল্পই হলো তাদের তুরুপের তাস। ভারতের ২০ শতাংশ দরিদ্র মানুষকে বছরে ৭২ হাজার টাকা করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছে এই প্রকল্পের মাধ্যমে। পাশাপাশি ছত্রিশগঢ়, রাজস্থান এবং মধ্যপ্রদেশের ধারা অনুসরণ করে কৃষকদের ঋণ মওকুফের কথাও বলা হয়েছে কংগ্রেসের ইশতেহারে।
এদিকে বিবিসি জানিয়েছে, ৯০ কোটি ভোটারকে সঙ্গে নিয়ে আগামীকাল বৃহস্পতিবার শুরু হচ্ছে বিশ্বের দেখা সবচেয়ে বড় নির্বাচন। এতো বড় একটি দেশে নির্বাচন পরিচালনা করা খুবই কঠিন, যেখানে কিনা সমগ্র বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ১২% লোকের বসবাস। প্রায় এক কোটি কর্মকর্তা এই বছরের নির্বাচন পরিচালনা করবেন। ভোট প্রক্রিয়ায় নির্বাচন কর্মকর্তাদের পাশাপাশি আধা সামরিক বাহিনী, পর্যবেক্ষক, ভিডিওগ্রাফার, সরকারি কর্মচারী ও শিক্ষকদের একটি বহরও অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
এ বছর ভারতের নির্বাচন ছয় সপ্তাহ ছাড়িয়ে যাবে, যেখানে হাজার হাজার প্রার্থী ৫৪৩টি আসনের জন্য ভোটের লড়াই করবেন। নির্বাচন কমিশন ভোট প্রক্রিয়াকে সাতটি পর্যায়ে ভাগ করে পরিচালনা করছে। এতে করে প্রতিটি ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা বজায় রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন করা সহজ হয়। তারপরেও যেসব রাজ্যে জাল ভোটের ঝুঁকি রয়েছে সেখানে ফেইস রিকগনিশন বা চেহারা দেখে পরিচয় শনাক্তের প্রযুক্তির মাধ্যমে সেটা নিয়ন্ত্রণ করা হয়।
নির্বাচন কমিশন বলেছে, ‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন পরিচালনার মনোভাব নিয়ে কমিশনকে ২৯টি রাজ্য এবং সাতটি ইউনিয়ন টেরিটরিতে হওয়া নির্বাচনকে সামাল দিতে হয়। এর মধ্যে রয়েছে উত্তরের বিশাল পাহাড়ি অঞ্চল (হিমালয়), উত্তর এবং কেন্দ্রীয় অঞ্চলের বিস্তৃত সমভূমি, পশ্চিমে একটি মরুভূমি অঞ্চল, বন জঙ্গলে ঘেরা এবং দক্ষিণে দীর্ঘ সমুদ্র উপকূল।’
বিস্তৃত এই অঞ্চল-জুড়ে সবার ভোট নিশ্চিত করতে স্থাপন করা হয়েছে প্রায় ১০ লাখ ভোট কেন্দ্র। যার বেশ কয়েকটির অবস্থান অনেক দুর্গম স্থানে। উদাহরণস্বরূপ, উত্তরাঞ্চলীয় রাজ্য হিমাচল প্রদেশের একটি ভোটকেন্দ্রের অবস্থান সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৪,৪৪০ মিটার উঁচুতে। এটাকে সবচেয়ে বেশি দুর্গম ভোটকেন্দ্র বলে ধরা হয়। স্থানীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভোটারদের কাছে পৌঁছাতে ভোট কর্মকর্তাদের ২০ কিলোমিটারের বেশি পথ হেঁটে যেতে হয়। তাদের পিঠে করে ভোটদানের সরঞ্জামের পাশাপাশি অক্সিজেন সিলিন্ডার, স্লিপিং ব্যাগ, খাবার এবং টর্চ বহন করতে হয়।
যেকোনো জটিল পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য ভোটকেন্দ্র গুলোয় নিয়োজিত কর্মকর্তাদের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সরবরাহ করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, বিহারের উত্তর প্রদেশে ‘বুথ ক্যাপচারিং’ বা ভোটকেন্দ্র দখলের ইতিহাস রয়েছে। যখন কোন একটি দলের সদস্য জোরপূর্বক ভোটকেন্দ্র দখল করে নিবন্ধিত ভোটারদের নামে জাল ভোট দেয় এবং তা গণনা করে। এ ধরণের সহিংসতার কারণে ভোটাররা ভোট দিতে আগ্রহ পান না। তবে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) এমন কারচুপির সুযোগ কম।
এদিকে, সোশ্যাল মিডিয়ায় ভুয়া খবর ছড়িয়ে যাতে জনমতে প্রভাব ফেলা না যায়, তার জন্য পৃথিবী জুড়ে বিভিন্ন কেন্দ্র থেকে ভারতের নির্বাচনের উপর নজর রাখছে ফেসবুক। আমেরিকা, সিঙ্গাপুর এবং আয়ারল্যান্ডের তিনটি অফিস থেকে ২৪ ঘণ্টা এই নজর রাখার কাজ করছে মোট ৪০টি দল, কাজ করছেন প্রায় ৩০,০০০ কর্মী।
প্রথম দফার নির্বাচনে নগদ অর্থ এবং অন্যান্য উপহারের বিনিময়ে ভোট কেনার চেষ্টাও ভারতে প্রকট। এর প্রধান কারণ হল, বর্তমানে রাজনীতি প্রচন্ড প্রতিযোগিতাম‚লক হয়ে উঠেছে। ২০১৪ সালের নির্বাচনে ৪৬৪টি দল ছিল, অথচ প্রথম নির্বাচনে ছিল ৫৫টি। দেশটির রাজনৈতিক দলগুলোর অস্বচ্ছ অর্থায়ন নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। দক্ষিণের তেলেঙ্গানার নির্বাচনী অঞ্চলটি একটি ভিন্ন রকম সমস্যার মুখোমুখি হয়েছে। আর সেটা হল তাদের একটি আসনের সর্বোচ্চ সংখ্যক প্রার্থী লড়াই করছে। পুরনো ইভিএমগুলো ৬৪টি নাম ধারণ করতে পারে, তবে এই বিশেষ নির্বাচনী এলাকায় প্রার্থীই দাঁড়িয়েছেন ১৮৫জন। এমন অবস্থায় জরুরি ভিত্তিতে বিপুল সংখ্যক আপডেটেড মেশিন অর্ডার করা হয়েছে। যেটি বেশি সংখ্যক নাম ধারণ করতে সক্ষম।
সকল প্রতিকূলতা কাটিয়ে ভারতের নির্বাচন কমিশন ভোটের পরিবেশ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পারবে কি না, সেটা জানার জন্য বিশ্ববাসীর অপেক্ষা করতে হবে ২৩শে মে পর্যন্ত। সূত্র : জি নিউজ, টাইমস অব ইন্ডিয়া, বিবিসি, এবিপি আনন্দ।



 

Show all comments
  • Miru Talukder ১০ এপ্রিল, ২০১৯, ২:৪২ এএম says : 0
    আমি চাই বিজেপি জিতুক
    Total Reply(0) Reply
  • Anwer Romy ১০ এপ্রিল, ২০১৯, ২:৪৪ এএম says : 0
    নিজের দেশে ভোট দিতে পারিনা ভারতের নির্বাচন দিয়ে কি করব। দেশ নিয়ে ভাবুন.....?
    Total Reply(0) Reply
  • Abdula Azizi ১০ এপ্রিল, ২০১৯, ২:৪৪ এএম says : 0
    ভোট যদি বাংলাদেশ মডেল হয় তা হলে বিজিপি আসবে
    Total Reply(0) Reply
  • Robel Mozumder ১০ এপ্রিল, ২০১৯, ২:৪৬ এএম says : 0
    যেমন কধু তেমন লাউ, ভারতীয়রা কখনো বাংলাদেশ কে ভালো চোখে দেখেনা।
    Total Reply(0) Reply
  • Harun Khan ১০ এপ্রিল, ২০১৯, ২:৪৭ এএম says : 0
    নির্বাচনকে ঘিরে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কথা বলা খেই হারিয়ে ফেলেছেন।
    Total Reply(0) Reply
  • শরীফ ১০ এপ্রিল, ২০১৯, ২:৪৮ এএম says : 0
    আমার মতে একটা পরিবর্তন হওয়া দরকার।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ভারত


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ