মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
রিয়ুগু গ্রহাণুতে কৃত্রিম গর্ত তৈরির জন্য হায়াবুসা-২ মহাকাশযান থেকে বিস্ফোরক নিক্ষেপের প্রস্তুতি নিচ্ছে জাপান। রিয়ুগু গ্রহাণু নিয়ে অজানা তথ্য উন্মোচনের অংশ হিসেবে এ বিস্ফোরণ চালানো হবে। এরইমধ্যে বিস্ফোরক ডিভাইস মোতায়েনের কাজও শেষ হয়েছে। জাপানি সংবাদমাধ্যম কিয়োডো নিউজ স‚ত্রে জানা গেছে, পরীক্ষাটি সফল হলো কিনা তা এপ্রিলের শেষ নাগাদ নিশ্চিত হওয়া যাবে।
গতকাল শুক্রবার মহাকাশযান হায়াবুসা-২ দিয়ে রিয়ুগুতে স্মল ক্যারি-অন ইম্প্যাক্টর (এসসিআই) নামক বিস্ফোরক ডিভাইস স্থাপন করা হয়েছে। এদিন রিয়ুগু পৃষ্ঠের ৫০০ মিটার উচ্চতায় হায়াবুসা-২ থেকে সফলভাবে বিস্ফোরকটি বিচ্ছিন্ন হয়। এরপর গ্রহাণুর অন্য একটি পাশে নিজেকে আড়াল করে ফেলেছে মহাকাশযানটি, যেন বিস্ফোরণের পর ছুটে আসা বস্তুর আঘাত না লাগে।
ওই বিস্ফোরণের মধ্য দিয়ে রিয়ুগুতে ১০ মিটার প্রশস্ত গর্ত করার চেষ্টা চলছে। হায়াবুসা-২ পরে গ্রহাণুটি থেকে গবেষণার জন্য নমুনা সংগ্রহ করবে। সৌর মÐলের শুরুর অবস্থায় পৃথিবী কিভাবে গড়ে উঠেছিল সে সম্পর্কে এসব নমুনা থেকে গুরুত্বপ‚র্ণ তথ্য পাওয়া যাবে বলে ধারণা করছেন বিজ্ঞানীরা।
সফলভাবে বিস্ফোরণ করা গেলে সে মুহুর্তের ছবিগুলো ধারণ করে রাখারও প্রস্তুতি নেওয়া আছে। বিস্ফোরণের এ মুহূর্তগুলো ক্যামেরাবন্দি করতে গ্রহাণুটির এক কিলোমিটার দ‚রে একটি ছোট ডিসিএএম-৩ ক্যামেরা স্থাপন করেছে জাপানের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (জাক্সা)। তবে ওই ছবিগুলো পৃথিবীতে পাঠাতে কত সময় লাগবে সে ব্যাপারে জানা যায়নি। বিজ্ঞানীরা বলছেন, পরিকল্পনামাফিক সবকিছু চললে বিস্ফোরণের কয়েক সপ্তাহ পর হায়াবুসা-২ ওই গর্তের কাছে যাবে এবং রিয়ুগু থেকে নমুনা সংগ্রহ করতে শুরু করবে। উল্লেখ্য, গত ফেব্রæয়ারিতে হায়াবুসা-২ মহাকাশযানটি রিয়ুগুতে অবতরণ করে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।