নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
ম্যারাডোনার মেজো মেয়ে জিয়ান্নিনা ম্যারাডোনা ইনস্টাগ্রামের স্টোরিতে লিখেছেন, ‘আর মাত্র তিন সন্তান দরকার আস্ত একটা ফুটবল একাদশ গঠন করার জন্য। অবশ্যই তুমি পারবে!’ জিয়ান্নির এই পোস্টের মর্ম বুঝতে বাকি থাকার কথা না। ম্যারাডোনার আইনজীবী ঘোষণা দিয়েছেন, আরও তিনজন সন্তান আছে তার মক্কেলের, কিউবায়। এত দিন পরে ম্যারাডোনা যাদের পিতৃত্ব দিতে প্রস্তুত!
স্ত্রী ক্লদিয়া ভিয়াফানের গর্ভজাত সন্তান ছাড়া আর কাউকে নিজের সন্তান হিসেবে স্বীকৃতি দেবেন না বলে জানিয়েছিলেন ম্যারাডোনা। ক্লদিয়ার সংসারে ছিয়াশি বিশ্বকাপের মহানায়কের দুই সন্তান, দুটিই মেয়ে- দালমা ও জিয়ান্নিনা। ২০০৩ সালে ক্লদিয়ার সঙ্গে বিশ বছরের দাম্পত্য জীবনের অবসান ঘটে ম্যারাডোনার। এরপর দুই নারীর সঙ্গে দীর্ঘ মামলা-মোকদ্দমায় জড়িয়ে অবশেষে স্বীকৃতি দেন ছেলে ডিয়েগো সিনাগ্রা (ডিয়েগো জুনিয়র) ও ইয়ানা নামের ২০ বছর বয়সী আরেক মেয়েকে। সর্বশেষ স্বীকৃতি দিয়েছিলেন বান্ধবী ভেরোনিকা ওজেদার শিশুসন্তান ডিয়েগো ফার্নান্দোকে। ফলে সব মিলিয়ে ম্যারাডোনার সন্তানসংখ্যা এতদিন ছিল পাঁচ। এবার তার সঙ্গে তিন যোগ হয়ে সংখ্যাটা দাঁড়ালো আট। একাদশ গড়তে আর লাগে তিনটি!
২০০০ থেকে ২০০৬ সালের মধ্যে কোকেনের আসক্তি থেকে পুনর্বাসনের জন্য কিউবার রাজধানী হাভানাতে অনেকবার গিয়েছিলেন ম্যারাডোনা। এসময় তার বন্ধুত্ব হয় দেশটির তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ফিদেল কাস্ত্রোর সঙ্গে। তখনই কিউবার দুই নারীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক জড়িয়ে পড়েন ফুটবল-কিংবদন্তি। এই দুই নারীর গর্ভে জন্মানো তিন সন্তানকে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য এখন প্রস্তুত ম্যারাডোনা। তার আইনজীবী জানান, ‘কিউবায় ম্যারাডোনার তিনজন সন্তান আছে। তাদের স্বীকৃতি দেওয়া হবে। এ ব্যাপারে দাবি উত্থাপন করা হয়েছে, আমরা ব্যাপারটা দেখছি। ডিয়েগো আনন্দের সঙ্গে তাদের দায়ভার গ্রহণ করতে প্রস্তুত।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।