Inqilab Logo

শক্রবার ০৯ নভেম্বর ২০২৪, ২৪ কার্তিক ১৪৩১, ০৬ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

সেলিনা হোসেনের হাতে উন্মোচিত হলো ‘বিউটি সার্কাস’-এর পোষ্টার

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ৯ মার্চ, ২০১৯, ৬:২৭ পিএম

সার্কাসকে কেন্দ্র করে গণমানুষের পক্ষে এক নারীর সংগ্রামের লড়াই নিয়ে নির্মিত হয়েছে চলচ্চিত্র ‘বিউটি সার্কাস’। গেল ৮ মার্চ (শুক্রবার) আন্তর্জাতিক নারী দিবসে প্রকাশিত হলো চলচ্চিত্রটির ফার্স্টলুক পোষ্টার। শুক্রবার রাতে পোষ্টারটির মোড়ক উন্মোচন করেন প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন। সার্কাসের পোশাকে এক ঝাঁক পায়রা উড়িয়ে বিজয়িনীরূপে হাজির পোষ্টারটিতে হাজির হয়েছেন জয়া আহসান।
নির্মাতা মাহমুদ দিদার জানান, নারী দিবস উপলক্ষে চলচ্চিত্রটির নাম চরিত্র ‘বিউটি’কেই প্রাধাণ্য দেয়া হয়েছে পোষ্টারটিতে। এটির নকশা করেছেন সোহেল আনাম।
পোষ্টারটির মোড়ক উন্মোচন করে কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন বলেন, ‘বিউটি সার্কাস’ চলচ্চিত্রর গল্প আমি শুনেছি। চলচ্চিত্রটির গল্প আমার মনকে ভীষণভাবে নাড়া দিয়েছে। খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। নারী প্রতিরোধের জায়গা থেকে এটি একটি সৃজনশীল মনোবিকাশের কাজ হলো পাশাপাশি আমাদের দায়বদ্ধতার বিষয়েও এটা আমাদের স্বপ্নের কাজ হলো। আমি মাহমুদ দিদারসহ এই ফিল্মের সবাইকে শুভেচ্ছা জানাই এই চমৎকার চলচ্চিত্রটি নির্মাণের জন্য।
আমার বিশ্বাস ‘বিউটি সার্কাস’ চলচ্চিত্রটি যারা দেখবেন, এর শিল্পমান তাদের হৃদয়কে আনন্দিত করবে পাশাপাশি এই চলচ্চিত্রের যে অন্তর্গত প্রত্যাশা সেটা সবাইকে আলোকিত করবে।’
সরকারি অনুদানে নির্মিত চলচ্চিত্র ‘বিউটি সার্কাস’র চিত্রধারণ শেষে এখন আছে সম্পাদনার টেবিলে। নির্মাতা জানান, যথাযথ সম্পাদনার পর এটি শিগগিরই সেন্সরে জমা দিতে আগ্রহী তিনি।
এর আগে সম্প্রতি মুক্তি পায় ‘বিউটি সার্কাস’র ফার্স্টলুক টিজার। প্রথম টিজারেই দারুন সাড়া মিলেছে দর্শকমহলে। এর প্রতিক্রিয়ায় মাহমুদ দিদার বলেন, ‘টিজারে মানুষের অভাবনীয় সাড়া পেয়েছি। এটা আমার দায়িত্ব বাড়িয়ে দিয়েছে। যথাযথ নির্মাণ শেষে দর্শকের সামনে উপস্থাপন করার দায়িত্ব গাঢ়ভাবে অনুভব করছি। আশা করছি, দর্শক ‘বিউটি সার্কাস’র পাশে থাকবেন।’
ইমপ্রেস টেলিফিল্ম প্রয়োজিত এ চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন জয়া আহসান। এছাড়া এতে অভিনয় করতে দেখা যাবে ফেরদৌস আহমেদ, তৌকির আহমেদ, এবিএম সুমন, শতাব্দী ওয়াদুদ, হুমায়ুন সাধুকে।



 

Show all comments
  • মোঃ মাসুম বিল্লাহ ৯ মার্চ, ২০১৯, ৬:৪৮ পিএম says : 0
    ঢাকার রাস্তায় জলাব্দতার মূল কারন হচ্ছে ড্রেন পরিস্কার করে তা আবার পাশে রেখে দেয়া হয়, যার কারনে বর্ষা হলেই আবার ড্রেনে পতিতো হয়। যার কারনে ড্রেন আবার বন্দ হয়ে যায়, আপনাদের মাধ্যমে বলতে চাই ময়লা পরিষ্কার করে তা যেন দ্রুত পরিষ্কার করা হয়। তাহলেই ঢাকার মানুষ উপকৃত হবে।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ঢালিউড

১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ