যেভাবে মাছ ভাজলে ভেঙে যাবে না
বাঙালির প্রতিদিনের খাবারে মাছ তো থাকেই। এটি সব খাবারের মধ্যে পুষ্টির অন্যতম উৎস। তাড়াহুড়ো করে
এখন সকলের হাতেই মোবাইল ফোন ৷ আর মোবাইল ফোন মানেই ইন্টারনেট তো থাকবেই থাকবে ৷ কারও কাছে একটা স্মার্ট ফোন থাকলেই খুব সহজেই খুঁজে নেওয়া যায় বিনোদন সামগ্রী। আর সেই কারণেই বাবামায়েদের দুশ্চিন্তা বাড়ছে সন্তানদের নিয়ে। কারণ বয়ঃসন্ধি বা প্রাকবয়ঃসন্ধির বাচ্চাদের মধ্যে যে হরমনগত বা মানসিক পরিবর্তন আসে, তার কারণে বাচ্চাদের মধ্যে আকর্ষণ জন্মায় পর্নোগ্রাফির প্রতি।এরপ্রতি অতিরিক্ত আকর্ষণ তাদের মানসিক সমস্যার দিকে ঠেলে দিতে পারে। যেহেতু বাচ্চাকে সব সময় চোখেচোখে রাখা সম্ভব নয়, তাই কায়দা করে এই সমস্যা থেকে তাদের বের করতে হবে।
অনেক সময়ই দেখা যায়, বাচ্চারা হাতে মোবাইল নিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা মোবাইল স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে রয়েছে ৷ মোবাইল হাত থেকে কেড়ে নেওয়া হলে বাজে ব্যবহারও শুরু করছে বড়দের সঙ্গে৷ আর তা নিয়ে অশান্তি শুরু হয় নানা পরিবারে ৷ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই জায়গা থেকেই শক্ত হাতে হাল ধরতে হবে ৷ অনেক সময়ই বাচ্চারা মোবাইল বা ল্যাপটপে নানাবিধ জিনিস দেখতে দেখতে পর্নসাইটে ঢুকে পড়েন।এই সময় বকাঝকা করে কোনও লাভ হয় না ৷ বরং এতে আরও গণ্ডগোল পাকাতে পারে ৷ তাই এই সময় বকাঝকা না করে বরং শান্তভাবে বোঝানো উচিত । খোলাখুলি কথা বলুন ৷ পর্নসাইট দেখার অভ্যাস যে মোটেই ভালো নয়, তা স্পষ্টই জানান ৷ পর্নসাইটের ক্ষতিকারক দিকগুলো তুলে ধরুন আপনার সন্তানের কাছে এবং ইন্টারনেটের ভালো দিকগুলো তুলে ধরুন তার কাছে ৷
অনেক সময় আপনি আপনার বাড়ির বাচ্চাটিকে পর্নোগ্রাফির থেকে দূরে রাখলেন। কিন্তু বন্ধুরাও অনেক সময় তাদের হাতে এই ধরনের ভিডিও তুলে দেয়। তাই বাড়িতে বাচ্চাদের বন্ধুরা এলে, তারা সঙ্গে করে পেনড্রাইভ বা অন্য কোনও ডিভাইস নিয়ে আসছে কি না দেখুন। তাতে কী আছে, সেটাও জানার চেষ্টা করুন।আপনার বাচ্চা বন্ধুর বাড়ি গেলে, সেখান থেকে ফোন বা পেনড্রাইভে এমন কিছু নিয়ে আসছে কি না জানুন। আর দেখুন, তার কোনও বন্ধু যেন ইচ্ছে করে বাড়িতে এই জাতীয় কোনও ডিভাইস রেখে না যায়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।