যেভাবে মাছ ভাজলে ভেঙে যাবে না
বাঙালির প্রতিদিনের খাবারে মাছ তো থাকেই। এটি সব খাবারের মধ্যে পুষ্টির অন্যতম উৎস। তাড়াহুড়ো করে
বছরজুড়ে হালকা শরীর ব্যথার সমস্যা থাকলেও শীতকালে তা বেড়ে যায় অনেকবেশি। সকাল ঘুম থেকে উঠেছেন হঠাৎ অনুভব করলেন ঘাড় ঘোরাতে পারছেন না৷ ঘাড়ের স্টিফনেস বাড়তে থাকে৷ ফলে ঘাড় ঘোরাতে কষ্ট হয়৷ আবার হঠাৎ বুঝতে পারলেন কোমরে টান ধরেছে৷ গাঁটে গাঁটে ব্যথা তো লেগেই থাকে শীতকালে৷ ঘাড় থেকে ব্যথা ধীরে ধীরে কাঁধ, বাহু, হাত ও আঙুল পর্যন্ত বিস্তৃত হতে থাকে৷ গোটা শরীরে যেন অবশ অবশ ভাব৷ সকালেই উঠে যদি এতো সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় তাহলে সারাদিনের কাজ করার ইচ্ছেটাই চলে যায়৷ বিভিন্ন ব্যথার মলম লাগিয়েও কোনও কাজ হচ্ছে না৷ ভাবছেন তো কী করবেন? কোন ওষুধেই বা এই রোগগুলি সারবে? আসুন তবে জেনে নেয়া যাক।
বিছানায় শোয়া ও ওঠার সময় যেকোনো একদিকে কাত হয়ে হাতের উপর ভর দিয়ে শোবেন ও উঠবেন। ব্যথার জায়গায় নির্দিষ্ট সময় ধরে গরম বা ঠাণ্ডা ভাপ দিন। ১০ থেকে ১৫ মিনিট হলে ভালো হয়। মেরুদণ্ড ও ঘাড় নিচু করে কোন কাজ করবেন না। নিয়মিত ব্যায়াম ও ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখতে হবে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন শীতকালে প্রচুর পরিমাণ পানি পান করতে৷ সঙ্গে পুষ্টিকর খাবার বেশি করে খেতে বলছেন৷ সবুজ শাক সবজি ও ফল বেশি করে খেতে হবে যেমন চেরি ফল,আঙুর ইত্যাদি। চেরি ফলের জুস আথবা হালকা সেদ্ধ চেরি খেলে শারীরের যেকোনো ব্যথা দ্রুত দূর হয়। আঙুর ব্যাক পেইন ও পিঠের ব্যথা দূর করতে সক্ষম। এছাড়া লবঙ্গ,আদা,রসুন এগুলা ব্যথা দূর করতে সক্ষম। শুকনা আদা, রাসুন নিয়মিত খাদ্যের তালিকায় রাখতে হবে কারন এরা পেশীর গঠনে সহায়তা করে।
চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনও মলম বা ওষুধ খেতে বারণ করছেন তাঁরা৷ পাশাপাশি ঠাণ্ডা লেগে যেন সর্দি কাশি যেন না লাগে সেই দিকেও খেলায় রাখতে বলেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।