পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশের গণতন্ত্র নিয়ে বিদেশি কূটনীতিকদের নাক না গলানোর আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বাংলাদেশের গণতন্ত্র নিয়ে আপনাদের (কূটনীতিকদের) এত মাথাব্যথা কেন। আগে নিজেদের দেশের অবস্থা দেখুন। তরপর বাংলাদেশ নিয়ে কথা বলুন।
গতকাল রাজধানীর ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরে শারদ শুভেচ্ছা বিনিময়কালে এসব কথা বলেন তিনি। ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি বিভিন্ন দূতাবাসে অভিযোগ করে। তাদের (বিদেশি কূটনীতিকদের) বলতে চাই, গণতন্ত্রের গল্প শোনান। কিন্তু আজ এসব না করে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থামান। বিশ্বের তেলের বাজার নিয়ন্ত্রণ করুন। অস্থির পৃথিবীকে শান্ত করুন। দোষ করবেন আপনারা বড় বড় দেশগুলো আর সাফার করতে হবে আমাদের ছোট দেশগুলোকে।
গলিত লাশ তত্ত্বাবধায়ক সরকার আর ফিরে আসবে না মন্তব্য করে সেতুমন্ত্রী বলেন, বিএনপি আন্দোলনের রূপরেখা তৈরি করছে। তারা যাই করুক না কেন, গলিত লাশ তত্ত্বাবধায়ক সরকার আর ফিরে আসবে না। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে যেভাবে নির্বাচন হয়, আমরাও সেভাবেই দেবো।
সারাদেশে শান্তিপূর্ণভাবে পূজা হচ্ছে জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, অশুভ শক্তির পরাজয় হবে, শুভ শক্তির বিজয় হবে। দেবীদুর্গার আগমনে সহিংসতার বিনাশ হবে।
এসময় আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবিরসহ পূজা উদযাপন কমিটির নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে দুপুরে একুশে পদকপ্রাপ্ত বর্ষীয়ান সাংবাদিক, দৈনিক বাংলার সম্পাদক ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রেস সচিব তোয়াব খানকে জাতীয় শহীদ মিনারে শেষ শ্রদ্ধা জানায় আওয়ামী লীগ। এ সময় সাধারণ ওবায়দুল কাদের বলেন, আবদুল গাফফার চৌধুরীর পর বয়োজ্যেষ্ঠদের মধ্যে তোয়াব খান সম্ভবত সবার সিনিয়র ছিলেন। তিনিও অবশেষে চলে গেলেন। তার মৃত্যুতে আমাদের সংবাদপত্র জগতে এক বটবৃক্ষের বিশাল পতন হলো। এ শূন্যতা সহজে পূরণ হওয়ার নয়।
তিনি বলেন, তোয়াব খান হাঁকডাক করতেন না, নেতাগিরি করতেন না। একেবারে নিরবেই তার দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি সাংবাদিকতায় নিবেদিত প্রাণ ছিলেন। একাত্তরের শব্দ সৈনিক, বায়ান্নর ভাষা সৈনিক এবং বঙ্গবন্ধুর প্রেস সচিব ছিলেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে অনেক পছন্দ করতেন। তার মৃত্যুতে আমরা গভীরভাবে শোকাহত।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল হোসেন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক আবদুস সবুর, দফতর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।