Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

টিকে রইল খুলনা

স্পোর্টস রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ২৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১০:৪৪ পিএম | আপডেট : ১০:৪৪ পিএম, ২৩ জানুয়ারি, ২০১৯

পয়েন্ট তালিকার তলানীতে থাকা দুই দলের লড়াই। দুই দলেরই পরের রাউন্ডে যাওয়ার আশা ক্ষীণ। তবে উভয়ের সামনে এটি ছিল ধারাবাহীক ব্যর্থতা থেকে বের হয়ে আসার সুযোগ। সিলেট সিক্সার্সকে ২১ রানে হারিয়ে সুযোগটা কাজে লাগিয়েছে খুলনা টাইটান্স।
মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ৯ ওভারের মধ্যে ৫৬ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়া সিলেটকে ম্যাচে ফেরায় নিকোলাস পুরান ও মোহাম্মদ নওয়াজের ৮১ রানের জুটি। পুরানকে (২১ বলে ২৮) ফিরিয়ে দলকে লড়াইয়ে ফেরান ডেভিড ওয়াইজ। জয়ের জন্য তখন সিলেটের চায় ১৫ বলে ৩৪। পরের ওভারে ৩৪ বলে ৫৪ রান করা নওয়াজকে তুলে নিয়ে জয়ের আশা উজ্জ্বল করেন জুনায়েদ খান। শেষ ওভারে দরকার ছিল ২৬ রান। ইয়াসির শাহ ৪ রান দিয়ে নেন ১ উইকেট।
সিলেট ইনিংসের প্রথম বলেই লিটন দাসকে বোল্ড করে দেন সুবাশিস রয়। তবে দ্রæত তিন উইকেট তুলে নিয়ে সিলেটকে সবচেয়ে বড় আঘাতটা হানেন তাইজুল ইসলাম। বাঁ-হাতি স্পিনার একে একে তুলে নেন জাতীয় দলে ফেরা সাব্বির (১২ বলে ১৩), কাপালি (১৬ বলে ১১) ও আফিফকে (২৪ বলে ২৯)।
এর আগে ব্রান্ডান টেইলর (৩১ বলে ৪৮) ও জুনায়েদ সিদ্দিকের (২৩ বলে ৩৩) ৬.৫ ওভারে ৭৩ রানের উদ্বোধনী জুটিতে খুলনার শুরুটা ছিল উড়ন্ত। কিন্তু রান তোলার এই ধারাবাহীকতা ধরে রাখতে পারেননি আল-আমিন (২), শান্ত (১৭), মাহমুদউল্লাহ ((৩), আরিফুলরা (০)। বিনা উইকেটে ৭৩ থেকে ১১৬ রানে যেতে হারায় ৬ উইকেট। এরপরও তারা লড়াইয়ের পুঁজি গড়তে পারে ডেভিড ওয়াইজের কল্যাণে (২৫ বলে ৩৮)। মাঝের সময়টাতে ২২ রানে ৪ উইকেট নিয়ে খুলনার ইনিংসকে টালমাটাল করে দেন অলক কাপালি। দুটি করে নেন নেওয়াজ ও তাসকিন আহমেদ।
সিলেটকে তলানীতে পাঠিয়ে ৯ ম্যাচ ২ জয় নিয়ে এক ধাপ উপরে উঠে এসেছে খুলনা। ৮ ম্যাচে সিলেটের এটি ষষ্ঠ পরাজয়।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: খুলনা


আরও
আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ