পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
গৃহযুদ্ধে বিধ্বস্ত সিরিয়ার মায়া মেরহি নামের ছোট্ট যে প্রতিবন্ধী শিশুটি টিনের কৌটায় ভর দিয়ে চলত, কৃত্রিম পা পরে গত শনিবার থেকে সে স্বাভাবিক মানুষের মতো হাঁটতে শুরু করেছে। মায়ার চিকিৎসা হয়েছে ইস্তাম্বুলে। আরব নিউজ জানিয়েছে, মায়ার বাবা মোহাম্মদও চিকিৎসা ও কৃত্রিম পা লাগানোর জন্য তুর্কি রেডক্রিসেন্টের সহায়তা পেয়েছেন। মায়ারা মূলত সিরিয়ার আলেপোর বাসিন্দা ছিল। সেখানে যুদ্ধের তীব্রতা বাড়তে থাকলে তারা বিদ্রোহী অধ্যুষিত ইদলিবে আশ্রয় নেয়। শরণার্থী শিবিরে হার না মানা মায়ার সংগ্রামের চিত্র বিশ্ববাসীর সামনে উঠে আসে বার্তা সংস্থা এএফপির মাধ্যমে। সেসময় ছোট্ট শরীরটাকে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় টেনে নিতে মায়াকে ব্যবহার করতে হতো টিনের কৌটা। মায়ার পায়ের সমস্যাটা জন্মগত, আছে চিকিৎসা শাস্ত্রে যার নাম ‘কনজেনিটাল অ্যামপুটেশন।’ মায়া বাবা মোহাম্মদেরও একই সমস্যা আছে। চিকিৎসার পর তাদের দুইজনের অবস্থারই উন্নতি হয়েছে। কৃত্রিম পা পরে মায়া শনিবার থেকে হাঁটছে, অন্য শিশুদের সঙ্গে খেলছে। মায়ার বাবা মোহাম্মদ বলেছেন, ‘তাকে হাঁটতে দেখে আমার খুব ভালো লাগছে। আমাদের পরিবারের সবাই তাকে নিয়ে আনন্দিত।’ তুর্কি রেডক্রিসেন্ট মোহাম্মদের জন্যও কৃত্রিম পায়ের ব্যবস্থা করে দিয়েছে। রয়টার্স।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।