মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
রেকর্ড গড়ে বিজেপির চিন্তা বাড়াল মধ্যপ্রদেশ। আত্মবিশ্বাস বাড়াল কংগ্রেসের। কয়েক দশকের মধ্যে এত ভোট পড়েনি এই রাজ্যে। গত বার ৭২ শতাংশের বেশি ভোটে উড়ে গিয়েছিল কংগ্রেস। আর এ বারে বিজেপি-বিরোধী হাওয়ায় সন্ধা ছয়টার মধ্যেই পড়ে গিয়েছে ৭৫ শতাংশ ভোট। কংগ্রেসের কমলনাথ বললেন, ‘যাক, শান্তিতে দু’টি বিষয় শেষ হল। একটি ভোট, অন্যটি শিবরাজসিংহ চৌহানের শাসন। প্রথমে ভেবেছিলাম, কংগ্রেস ১৪০টি আসন পাবে। এ বারে আরও বিস্ময়ের অপেক্ষা।’
মধ্যপ্রদেশের ২৩০টি আসনের মধ্যে বিজেপি গত বার পেয়েছিল ১৬৫টি, কংগ্রেস ৫৮টি। দু’দলের ভোট ফারাক ছিল ৯ শতাংশ। ৪-৫ শতাংশ ভোট ঘুরলেই বিজেপিকে এ বার হারাতে পারে কংগ্রেস। বিজেপি সূত্র জানায়, গত বার ৩ শতাংশ ভোট বেড়েছিল। তাতে বিজেপির আসন বেড়েছিল ২০টি। এ বারও বাড়তি ভোট বিজেপির পক্ষেই পড়েছে। ঘরে-ঘরে গিয়ে মানুষকে ভোটমুখী করেছে আমিত শাহের বাহিনী। তবু চিন্তায় বিজেপি। বাড়তি ভোট ‘নোটা’য় পড়ে বিজেপির বিপদ আরও বাড়েনি তো!
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আর্জেন্টিনা সফরে যাওয়ার আগে রাজস্থানে দু’টি সভা করেছেন। কিন্তু বার্তা পাঠাতে চেয়েছেন মধ্যপ্রদেশেই। আবেদন করেছেন, বিজেপি বিধায়কদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ সরিয়ে রেখে মানুষ যেন দেশ ও রাজ্যের স্বার্থেই ভোট দেন।
সকালে ভোট শুরু হতেই এ দিন বুথে বুথে ইভিএম বিভ্রাট দেখা দেয়। কংগ্রেসের তিন প্রধান মুখ নেমে পড়েন আসরে। কমলনাথ, জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া, দিগ্বিজয় সিংহ। দিগ্বিজয় বলেন, ‘কংগ্রেসের ভোট বেশি, বেছে বেছে এমন বুথেই ইভিএম খারাপ হচ্ছে।’ সিন্ধিয়া কথা বলেন দিল্লিতে মুখ্য নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে। চিঠিও লেখেন। কমলনাথও সাংবাদিক বৈঠক করে ফেলেন। যার জেরে প্রায় তড়িঘড়ি এক হাজারের বেশি ইভিএম বদলাতে হয়েছে কমিশনকে। রাত পর্যন্ত ভোটারদের লাইন ছিল বুথে। তবু কংগ্রেসের দাবি, সময় বাড়ালেই হবে না। নতুন করে ভোট করতে হবে ওই কেন্দ্রগুলিতে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।