পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সংলাপের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়ে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টকে আনুষ্ঠানিক চিঠি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আগামী বৃহস্পতিবার (১ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৭টায় গণভবনে এ সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে। মঙ্গলবার (৩০ অক্টোবর) সকাল ৭টা ৫০ মিনিটে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে এই আমন্ত্রণের চিঠি নিয়ে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেনের বেইলি রোডের বাসায় যান আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ড. আব্দুস সোবহান গোলাপ। তিনি প্রধানমন্ত্রীর চিঠি ড. কামাল হোসেনের হাতে হস্তান্তর করেন।
এসময় আব্দুস সোবহান গোলাপ সাংবাদিকদের বলেন, সংলাপের জন্য জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ড. কামাল হোসেনের একটি চিঠি পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। আগামী নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করার জন্য তাদের ডাকে সাড়া দিয়েছেন তিনি। সংবিধান সম্মত যে কোন বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে প্রধানমন্ত্রী আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা রাজি আছেন।
গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মহসিন মন্টু সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সংলাপ চেয়ে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছিলাম। প্রধানমন্ত্রী সেই চিঠির জবাব দিয়েছেন। অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যদি কোনও সহযোগিতা চাওয়া হয়, তাহলে আমরা তা করবো। আমরা ঐক্যফ্রন্টের ৭ দফা ও ১১ লক্ষ্য নিয়ে সংলাপে আলোচনা করবো। ঐক্যফ্রন্টের পক্ষ থেকে সংলাপে থাকবেন ১৫ জন সদস্য। এর নেতৃত্বে থাকবেন ড. কামাল হোসেন। তিনি হলেন এদেশের সংবিধান প্রণেতাদের একজন। তাই তিনি সাংবিধানিক বিভিন্ন বিষয়ের ব্যাখ্যা যথাযথভাবে দিতে পারবেন। আমরা তার নেতৃত্বেই সংলাপে যাচ্ছি।
গত রবিবার (২৮ অক্টোবর) জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে অর্থবহ সংলাপের জন্য আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং দলটির সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বরাবর চিঠি দেন ড. কামাল হোসেন। সেই চিঠির পরিপ্রেক্ষিতেই আলোচনায় বসার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।