পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫১তম সমাবর্তন আজ। বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে এ সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হবে। ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি সংখ্যক গ্র্যাজুয়েটরা এই সমাবর্তনে অংশগ্রহণ করছে। রেজিস্ট্রেশন করেছেন মোট ২১ হাজার ১১১ জন গ্রাজুয়েট। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে এই সংখ্যা সর্বাধিক।
বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর ও প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ সমাবর্তনে সভাপতিত্ব করবেন। জাতীয় অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামান সমাবর্তন বক্তা হিসেবে বক্তব্য দেবেন । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সাত কলেজের রেজিস্ট্রেশনকৃত গ্র্যাজুয়েটগণ ডিজিটাল প্রযুক্তির সহায়তায় ঢাকা কলেজ ও ইডেন মহিলা কলেজ ভেন্যু থেকে সরাসরি সমাবর্তন অনুষ্ঠানে অংশ নেবে। অনুষ্ঠানে কৃতি শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের ৯৬টি স্বর্ণপদক, ৮১ জনকে পিএইচডি এবং ২৭ জনকে এমফিল ডিগ্রি দেয়া হবে।
এদিকে দেশসেরা বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্বিবিদ্যালয় থেকে গ্র্যাজুয়েশনের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাওয়া উপলক্ষে শিক্ষার্থীদের মাঝে বিরাজ করছে উৎসবের আমেজ। বেশ কয়েকদিন আগে থেকেই দেখা যায়, অনুষ্ঠান ঘিরে গ্র্যাজুয়েটদের ব্যস্ততা। গত ৩ অক্টোবর কস্টিউম হাতে পাওয়ার পর থেকেই ক্যাম্পাস জীবনের শেষ সময় রঙিন ক্যামেরার ফ্রেমে বেঁধে রাখছেন গ্র্যাজুয়েটরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি স্মরণীয় স্পটে ভিড় করছেন শিক্ষার্থীরা। তাইতো কখনো টিএসসি, কখনো কার্জন হল, কখনো বা কলা ভবন, মল চত্বর কিংবা সিনেট ভবনে। বাদ যাইনি ভিসি চত্বর, স্বাধীনতা সংগ্রাম ভাস্কর্য, স্বোপার্জিত স্বাধীনতা, শহীদ মিনার, এফবিএসসহ অন্য এলাকাগুলোও। দিন শেষে প্রিয় হলে। সকাল-দুপুর-বিকেল ছাড়িয়ে রাত অবধি ছোটাছুটি। সব জায়গায় চষে বেড়ানো। নিজেদের শেষ স্মৃতিস্বরূপ বন্ধুদের নিয়ে ক্যামেরাবন্দি হচ্ছেন নানা রঙে, নানা ঢঙে। চলছে খুনসুটিও। অনেক বাবা-মা সন্তানের সাফল্যে অশ্রুও ফেলেছন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।