Inqilab Logo

বৃহস্পতিবার ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ২৯ কার্তিক ১৪৩১, ১১ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

যুদ্ধের দামামা : ভূমধ্যসাগরে বাড়ছে ন্যাটোর যুদ্ধজাহাজ

স্পোর্টস ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ১২:০১ এএম

যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন উত্তর আটলান্টিক চুক্তি সংস্থা বা ন্যাটো সামরিক জোট পূর্ব ভূমধ্যসাগরে তাদের যুদ্ধজাহাজের উপস্থিতি বাড়াচ্ছে। সিরিয়ার ইদলিব প্রদেশে সম্ভাব্য রাসায়নিক হামলাকে কেন্দ্র করে সিরিয়ার ওপর যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা হামলা চালাতে পারে বলে যখন দিন দিন বাড়ছে শঙ্কা বাড়ছে তখন ন্যাটো বাহিনীর উপস্থিতি জোরদারের এই খবর বের হলো।
ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে ন্যাটো জোটের নৌবাহিনীর তৎপরতা পর্যবেক্ষণকারী কয়েকটি ওয়েবসাইটের বরাত দিয়ে রাশিয়ার স্পুৎনিক বার্তা সংস্থা জানিয়েছে, ন্যাটো মেরিটাইম গ্রুপ-২ এর কয়েকটি যুদ্ধজাহাজ সিরিয়ার উপকূলের দিকে এগিয়ে আসছে। প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, ন্যাটোর বহরে রয়েছে হল্যান্ড, কানাডা ও গ্রিসের কয়েকটি ফ্রিগেট।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি সূত্র জানিয়েছে, ভূমধ্যসাগরে তৎপর মার্কিন নৌবহরের সঙ্গে যুক্ত হতে লস অ্যাঞ্জেলেস-ক্লাস সাবমেরিন রওয়ানা দিয়েছে। এ সাবমেরিনে দীর্ঘপাল্লার সাবসনিক টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে।
বেশ কিছুদিন থেকে যুক্তরাষ্ট্র ও তার কয়েকটি মিত্র দেশ সিরিয়ার ইদলিবে সরকারি সেনাদের ওপর হামলার অজুহাত খুঁজছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এর বিপরীতে সিরিয়া, রাশিয়া, ইরান এবং তার মিত্ররা বলছে, ইদলিবে রাসায়নিক হামলার নাটক সাজিয়ে যুক্তরাষ্ট্র সিরিয়ার ওপর আগ্রাসন চালানোর ষড়যন্ত্র করছে। এর মাধ্যমে তারা উগ্র সন্ত্রাসীদের শেষ ঘাঁটি রক্ষা করতে চায়।
পরিস্থিতি যেদিকে যাচ্ছে - তাতে অনেকেই প্রশ্ন করছেন, এবার কি পরাশক্তিগুলোর নিজেদের মধ্যেই যুদ্ধ বেধে যাবে?



 

Show all comments
  • Rubel Hasan ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ৩:৩৩ এএম says : 0
    kobe je ai juddo juddo khela bondho hobe?
    Total Reply(0) Reply
  • হাসান আবদুললা ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ৬:০৪ এএম says : 0
    আমেরিকা কে পুরোপুরি ধ্বংস করার জন্য রাশিয়া চৗন তুরস্ক ইরান ও পাকিস্তানের সামরিক ঊপসিহতি অপরিহার্য কারণ আমেরিকার দিন শেষ সেটি দেখাতে হবে রাশিয়া ও চৗনা জোটকে.
    Total Reply(0) Reply
  • মোঁ আইয়ুব আলী সিকদার ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ৭:১৬ পিএম says : 0
    যুদ্ধ যে দিকেই গড়াক না কে তাতে খতি হবে মুসলিম দেশের আর শক্তির পরিক্ষা হবে ,রাশিয়া আর যুক্তরাষ্টের রাশিয়া 1991 সালের চাইতেও বেশী শক্তি প্রমানে বেশ ততপর যোট বেদেছে ইরান তারা ও চাইছে যুক্তরাষ্টের পতন হোক আর চিন গোপন ইদ্ধন যোগাবে রাশিয়াকে যুক্তরাষ্ট ও ইউরোপিও ইউনিয়ান রাশিয়ার উপর শেষ চোখ রাঙ্গানি দিয়ে বিরের শক্তি প্রদশন করতে চাচ্ছে ইউক্রেন এর প্রতিশোধ নিতে যাই হোক ক্ষতি হবে মোসলমানের
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: যুদ্ধজাহাজ


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ